Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

বিদ্যালয়ের বিদ্যুৎ বিল কমার্শিয়াল হারের পরিবর্তে ডোমেস্টিক হারে নির্ধারিত করার আবেদন- প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মামুদ হোসেন

পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ৩২৫৬ টি প্রাইমারী স্কুল, ৬৬৫ টি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্কুল,  ৩শতাধিক অাপার প্রাইমারী স্কুল, শিশু শিক্ষা কেন্দ্র, মাধ্যমিক শিক্ষা কেন্দ্র, হাই মাদ্রাসা  মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্র ইত্যাদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম…

 





পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ৩২৫৬ টি প্রাইমারী স্কুল, ৬৬৫ টি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্কুল,  ৩শতাধিক অাপার প্রাইমারী স্কুল, শিশু শিক্ষা কেন্দ্র, মাধ্যমিক শিক্ষা কেন্দ্র, হাই মাদ্রাসা  মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্র ইত্যাদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহের সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার।রাজ্য সরকারের মা-মাটি- সরকারের বদান্যতায় জেলার অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৈদ্যুতিক সংযোগ সম্পন্ন হয়েছে। ইন্টারনেট সংযোগ ও কম্পিউটার ব্যবহার চালু হয়েছে স্কুলে স্কুলে। করোনা লকডাউন জনিত পরিস্থিতিতে পঠনপাঠন সহ বিভিন্ন প্রসাশনিক কাজ অনলাইনেই করতে হচ্ছে। কিন্তু পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টন নিগম লিঃ অধিকাংশ স্কুলের বিদ্যুৎ বিল কমার্শিয়াল হিসাবে ধরে করে চলছে। বিদ্যালয়ের হস্টেল সমূহের বিদ্যুৎ বিলও কমার্শিয়াল হিসাবে ধরা হয়।বিদ্যুতের ডমেস্টিক ব্যাবহারের ইউনিট পিছু বিলের হার কমার্শিয়াল বিলের হারের থেকে বেশ কম।বিদ্যালয়  শিক্ষা পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্র।সরকার পোষিত ও সরকারী সাহায্য প্রাপ স্কুল সমূহ ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্র নয়।তাহলে বিদ্যালয় সমূহকে কমার্শিয়াল হারে বিদ্যুৎ বিল প্রদান করার কোন যৌক্তিকতা নেই। বিদ্যালয়ের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল বহন করা দুঃসাধ্যও বটে। প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি তথা প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মামুদ হোসেন রাজ্য সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী অধ্যাপক ব্রাত্য বসু ও বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস কে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়ে বিদ্যালয়ের বিদ্যুৎ বিল কমার্শিয়াল হারের পরিবর্তে ডোমেস্টিক হারে নির্ধারিত করার অাবেদন জানিয়েছেন। প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মামুদ হোসেন জেলাশাসক ও জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের নজরে বিষয় টি এনে প্রতিকারের দাবী জানান।

No comments