আশা-কর্মীদের কর্মবিরতির সমর্থনে জেলা জুড়ে বিক্ষোভ
অস্বাভাবিক কাজের বোঝা চাপানোর প্রতিবাদে,চার মাসের ইন্সেন্টিভ এবং এক বছরের পি.এল.আই.এর টাকা না পাওয়া,মাসিক ভাতা ১৫ হাজার,কর্মরত অবস্থায় আশাকর্মী মারা গেলে ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ স…
আশা-কর্মীদের কর্মবিরতির সমর্থনে জেলা জুড়ে বিক্ষোভ
অস্বাভাবিক কাজের বোঝা চাপানোর প্রতিবাদে,চার মাসের ইন্সেন্টিভ এবং এক বছরের পি.এল.আই.এর টাকা না পাওয়া,মাসিক ভাতা ১৫ হাজার,কর্মরত অবস্থায় আশাকর্মী মারা গেলে ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ সহ আশাকর্মীদের বিভিন্ন দাবীতে গত ২৩ শে ডিসেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পশ্চিমবঙ্গ আশাকর্মী ইউনিয়নের নেতৃত্বে আশাকর্মীদের কর্মবিরতি চলছে। গত ২৪ শে ডিসেম্বর বুধবার সেন্টারে আশাকর্মীদের যাওয়ার কথা ছিল কর্মবিরতির কারণে আশাকর্মীরা সেন্টারের না গিয়ে বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান কর্মসূচি নেয়। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রাম বাসস্ট্যান্ডে প্রায় ৫ শতাধিক আশাকর্মী মিছিল করে সি এম ও এইচ অফিসে অবস্থান ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। আজ কর্মবিরতির চতুর্থ দিনে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ব্লকে ব্লকে জমায়েত হয়ে মিছিল করে অবস্থান ও বিক্ষোভের কর্মসূচি নেয় কোলাঘাট,শহীদ মাতঙ্গিনী, রামনগর-২ প্রভৃতি ব্লকে। কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন- পশ্চিমবঙ্গ আশাকর্মী ইউনিয়নের রাজ্য সভানেত্রী কৃষ্ণা প্রধান,পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কমিটির যুগ্ম সম্পাদিকা ইতি মাইতি,সভানেত্রী শ্রাবন্তী মন্ডল,রাজ্য কমিটির সদস্যা অনিমা আদক বেরা,শেলি সামন্ত,শর্মিষ্ঠা মাইতি,বন্দনা জানা,লক্ষ্মী সাহু। রাজ্য সভানেত্রী কৃষ্ণা প্রধান বলেন "যতদিন না দাবি আদায় হয়,ততদিন কর্মবিরতি চলবে। আগামী ২৯শে ডিসেম্বর তমলুক শহরে কর্মবিরতির সমর্থনে মিছিল হবে। সমস্ত আশাকর্মীদের তমলুকে যাওয়ার আবেদন জানান।

No comments