তৃণমূল কংগ্রেসের প্রকাশ্য সভার নবনির্বাচিত সভাপতি কেন ক্ষমা চাইলেন?সারা রাজ্য জুড়ে চলছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিজয়া সম্মেলন। বিভিন্ন জেলায় নবনির্বাচিত ব্লক কমিটি সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আর তারই জেরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ব…
তৃণমূল কংগ্রেসের প্রকাশ্য সভার নবনির্বাচিত সভাপতি কেন ক্ষমা চাইলেন?
সারা রাজ্য জুড়ে চলছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিজয়া সম্মেলন। বিভিন্ন জেলায় নবনির্বাচিত ব্লক কমিটি সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আর তারই জেরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন ব্লকে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকট। বিজয়া সম্মেলন সভায় নবনির্বাচিত সভাপতি ক্ষমা চাইলেন। হলদিয়া রবীন্দ্র নজরুল মঞ্চ সভা শুরুতেই পরিপূর্ণ হয়ে যায়। তিল ধরানোর জায়গা ছিল না। তাই প্রকাশ্য সভায় তিনি সকলের কাছে ক্ষমা চাইলেন যথাযথ বসার জায়গা না দিতে পারার জন্য নবনির্বাচিত হলদিয়া শহর তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি গোপাল দাস।
হলদিয়া শহর তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে ১৫ই অক্টোবর হলদিয়া পুরসভা সংলগ্ন রবীন্দ্র নজরুল মুক্তমঞ্চে বিজয়া সম্মিলনী হয়। উপস্থিত ছিলেন, যুব তৃণমূলের রাজ্য নেতা সুদীপ রাহা, তৃণমূলের তমলুক সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুজিত রায়, চেয়ারম্যান অসিত বন্দোপাধ্যায়, বিধায়ক তাপসী মণ্ডল, সুকুমার দে , আইএনটিটিইউসি পূর্ব মেদনীপুর জেলা কোর কমিটির সদস্য শ্যামল মাইতি ও সুদীপ ভক্তা, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সাংগঠনিক তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী,ও অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ। অনুষ্ঠান মঞ্চে প্রাক্তন পুরপ্রধান সুধাংশু মণ্ডল, দেবপ্রসাদ মণ্ডল, ব্লক সভাপতি মিলন মণ্ডলকে দেখা যায়নি। শাসকদলের সিংহভাগ প্রাক্তন পুর-প্রতিনিধিও উপস্থিত ছিলেন না। অনুষ্ঠান মঞ্চে সুদীপ বলেন, “২০২৬ সালে কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। হলদিয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে তুলে দিতে হবে। হলদিয়ার মানুষ শুভেন্দু অধিকারীকে বিশ্বাস করে না।” হলদিয়া শহর তৃণমূলের সভাপতি গোপাল দাস বলেন, "যাঁরা আসেননি, তাঁরা অনেকেই টেলিফোনে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন। আমি প্রত্যেকের কাছে ব্যক্তিগত ভাবে গিয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। আবার প্রত্যেকের সঙ্গে ব্যক্তিগত ভাবে গিয়ে দেখা করব। ২০২৬ এ হলদিয়া বিধানসভা তৃণমূলের প্রার্থীকেই জয়ী করবে।” তবে কটাক্ষ করেছেন, ভারতীয় মজদুর সংঘের রাজ্য সভাপতি প্রদীপ বিজলী। বলেন,

No comments