জেলা পুলিশের উদ্যোগে রোডস সেফটি সপ্তাহে কেন প্রশাসনের উপর দোষ চাপালেন পুলিশ পথ দুর্ঘটনা হলে অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায় না প্রশাসনকে দোষারোপ করলেন পুলিশ!পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের উদ্যোগে রোড সেফটি সপ্তাহ চলছে সারা জেলা জুড়ে। ১-…
জেলা পুলিশের উদ্যোগে রোডস সেফটি সপ্তাহে কেন প্রশাসনের উপর দোষ চাপালেন পুলিশ
পথ দুর্ঘটনা হলে অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায় না প্রশাসনকে দোষারোপ করলেন পুলিশ!
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের উদ্যোগে রোড সেফটি সপ্তাহ চলছে সারা জেলা জুড়ে। ১-৮ জুলাই পর্যন্ত রোড সচেতন সপ্তাহ উদযাপন হয়। আজ ৮ ই জুলাই স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে বিভিন্ন সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয় হলদিয়া সিটি সেন্টার মোড়ে। তারই সাথে পথ চলতি মানুষদের ট্রাফিক সিগন্যাল এবং হেলমেট পরে গাড়ি চালানো এবং সিটবেল্ট ব্যবহার করা এইসব বিষয় নিয়ে আজকের শিল্প শহর হলদিয়া সিটি সেন্টারে হলদিয়া সাব ট্রাফিক পুলিশের উদ্যোগে সপ্তাহব্যাপী যে রোড সেফটি সপ্তাহ চলেছিল আজকে তার সমাপ্তি দিনে বিভিন্ন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। পুলিশ কর্তা গাড়ির ড্রাইভার হেলপার এবং জনসাধারণের স্বাস্থ্য পরীক্ষা চক্ষু পরীক্ষা এবং স্বল্প মূল্যে চশমা প্রধান অনুষ্ঠান সিটি সেন্টার বাসস্ট্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয়। আজকের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুমার শাসক সুপ্রভাত চট্টোপাধ্যায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মনোরঞ্জন ঘোষ হলদিয়া এসডিপিও অরিন্দম অধিকারী, হলদিয়া সাব ট্রাফিক ওসি এছাড়াও হলদিয়া সাব ডিভিশন ট্রাফিকের বিভিন্ন কর্তা ব্যক্তিগণ। সূত্রে জানা যায় আজ প্রায় ৭০ জন চক্ষু পরীক্ষা শিবির এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরে অংশগ্রহণ করেন। বিভূতি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের তাদের পরিবারের লোকজনদের সিটবেল্ট পড়া মোটর বাইক চালালে হেলমেট পড়া সচেতনভাবে গাড়ি চালানো এবং ১৮ বছরের নিচে কন্যা সন্তানদের বিয়ে না দেওয়ার বিষয় নিয়ে আজকের আলোচনা হয়। ১ থেকে ৮ই জুলাই সপ্তাহব্যাপী রোড সেফটি সপ্তাহ উদযাপনে পথ নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনা শিবির অনুষ্ঠিত হয়। রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটলে হঠাৎ করে কোন অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায় না। গত কয়েকদিন আগেই পথ দুর্ঘটনায় ১৪ জন অসুস্থ হয় ঘটনাস্থল থেকে তাদেরকে নিয়ে যাবার জন্য কোন অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায়নি। পুলিশের গাড়িতে করে তাদেরকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছিল। এ সম্পর্কে পুলিশ কর্তারা বলেন প্রশাসন উদাসীন। তাই প্রত্যেক মোড়ে যেখানে ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম রয়েছে ওই এলাকার যাদেরকে অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়েছে তাদের অ্যাম্বুলেন্স রাখা অথবা ফোন নাম্বার খুবই জরুরী এই বিষয়ে বললেন প্রশাসন উদাসীন সে জন্য এ কাজ করা সম্ভব হয়নি। পুলিশকর্তারা এ বিষয়ে প্রশাসনকে দোষারোপ করলেন।
No comments