কঠিন বর্জ নিষ্কাশন প্রকল্প গড়ে গ্রামের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি কেঁচোসার তৈরির কাজ জোর দিয়েছে মহিষাদল ব্লকে নাটশাল ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত!জানা যায় ২৪ লাখ টাকা খরচে নাটশাল মৌজা এক বিঘা জায়গা জুড়ে গড়ে উঠেছে এই বর্জ ন…
কঠিন বর্জ নিষ্কাশন প্রকল্প গড়ে গ্রামের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি কেঁচোসার তৈরির কাজ জোর দিয়েছে মহিষাদল ব্লকে নাটশাল ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত!
জানা যায় ২৪ লাখ টাকা খরচে নাটশাল মৌজা এক বিঘা জায়গা জুড়ে গড়ে উঠেছে এই বর্জ নিষ্কাশন প্রকল্প। স্থানীয় মৎস্যচক মধ্য নাটশাল , উত্তর পূর্ব নাটশাল , এবং নিকুঞ্জ বুথ এলাকায় এই প্রকল্পের অধীনে রয়েছে । সব মিলিয়ে বর্তমানে এক হাজার পরিবারের কঠিন বর্জ সংগ্রহ করবার টার্গেট রয়েছে। কিছু পরিকাঠামো সমস্যার কারণেই এখন ৩০০ পরিবারের থেকে সংগৃহীত হয় বর্জ্য । আগামী দিনে আরো কিছু সরঞ্জাম এবং কর্মী বাড়ির বাকি পরিবারগুলো থেকে বর্জ সংগ্রহ করার লক্ষ্য রয়েছে। ইতিমধ্যে যেসব বজ্র সংগ্রহ তা থেকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তৈরি করা হচ্ছে কেঁচো সার। যা চাষবাসের পক্ষে খুবই প্রয়োজনীয়। ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে এই সার উৎপাদনের জন্য তিনটি বেড এখন মাত্র একটি বেড থেকে উৎপাদন শুরু হয়েছে কিছুদিন আগেই চালু হয়েছে এই বেড ইতিমধ্যে এক টন কেঁচো সার উৎপাদন হয়েছে এই প্রকল্প থেকে যা বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছেন গ্রাম পঞ্চায়েতে কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে নাটশাল ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান শিব প্রসাদ বেরা জানিয়েছেন আমরা মানুষকে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ দিতে চাই সেই জন্য গ্রামের এই পরিবেশে কঠিন বর্জ্য নিষ্কাশন প্রকল্প গড়ে তোলা হয়েছে, আর এই বর্জ থেকেই তৈরি করা হচ্ছে কেঁচো সার। এই সার বিক্রি করে কর্মীদের বেতন দেওয়ার পাশাপাশি গ্রাম পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিল বাড়ানো সম্ভব হবে। সবকিছু খরচ বাদ দিয়ে প্রতিমাসে গ্রাম পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিলে ১৫ হাজার টাকা ঢুকবে বলে মনে করছেন গ্রাম পঞ্চায়েতের কর্তৃপক্ষ যা গ্রাম উন্নয়ন কর্মযজ্ঞে দৃষ্টান্ত বলাই যায়।
No comments