৩৫ তম বার্ষিক সম্মেলন দ্বাড়িবেড়িয়া প্রোগ্রেসিভ মেডিক্যেল প্রাকটিশনার্স ১০ই মার্চ পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বালুঘাটা বি.সি.রায় হাসপাতালে গ্ৰামীণ চিকিৎসকদের সংগঠন দ্বারিবেড়িয়া প্রোগ্রেসিভ মেডিক্যেল প্র্যাকটিশনার্স ওয়েলফেয়…
৩৫ তম বার্ষিক সম্মেলন দ্বাড়িবেড়িয়া প্রোগ্রেসিভ মেডিক্যেল প্রাকটিশনার্স
১০ই মার্চ পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বালুঘাটা বি.সি.রায় হাসপাতালে গ্ৰামীণ চিকিৎসকদের সংগঠন দ্বারিবেড়িয়া প্রোগ্রেসিভ মেডিক্যেল প্র্যাকটিশনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ৩৫তম বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
https://youtu.be/c_CYEYQXWKw
হলদিয়া মহকুমার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় দুই শতাধিক গ্ৰামীণ চিকিৎসক সম্মেলনে অংশ নেয়।কোভিড কাটিয়ে সংগঠনের নিজস্ব একটি গৃহ নির্মাণ হয়েছে সেই গৃহে এখন প্রতিনিয়ত চক্ষু পরীক্ষা ডায়াবেটিস পরীক্ষা চলছে। সংগঠনের তরফ থেকে রাজ্য সরকারের কাছে বিভিন্ন দাবি জানানো হয়েছে। সাংগঠনের বিদায়ী সম্পাদক বাদল কুমার মাইতি বলেন রাজ্য সরকারের উদ্যোগে বিভিন্ন ভাতা চালু রয়েছে কিন্তু আমাদের গ্রামীণ চিকিৎসকদের জন্য কোন ভাতা নেই আমরা দাবি করেছিলাম কিন্তু সেটা হয়নি তা সত্ত্বেও আমরা জনগণের পাশে সেবা করার জন্যই রয়েছি আগামী দিনেও থাকব। আজকের প্রতিনিধি শংকর অধিকারী বলেন গ্রাম বাংলার প্রকৃত গ্রামীণ চিকিৎসরাই মানুষের সেবা করে থাকেন কিন্তু সরকার তাদের স্বীকৃতি দেয় না । সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক দিলীপ কুমার পান তিনি দাবি করলেন কোভিডের সময় গ্রামীণ চিকিৎসকরা প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষদের চিকিৎসা করেছিলেন। তাদের প্রশিক্ষণের দাবি করলেও প্রশিক্ষণও দেয় না। প্রতিনিধি নয়ন রঞ্জন দাস, স্বপন ব্যানার্জি, তপন ঘোড়াই, বলেন আমরা মানুষের পাশে ছিলাম আমরা আছি আগামী দিনেও আমরা থাকবো।
সংস্থার জেলা সম্পাদক বাদল কুমার মাইতি আরও বলেন, গ্ৰামীণ এলাকার দুঃস্থ মানুষদের বিনামূল্যে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য গত দুই বছর আগে মার্চ মাসে সংস্থার উদ্যোগে মহিষাদল বিধানসভার দ্বারিবেড়িয়ায় একটি দাতব্য চিকিৎসালয়ের সূচনা হয়েছিল।এর ফলে বহু মানুষ উপকৃত হয়। সপ্তাহে শনিবার ও রবিবার বাদ দিয়ে বাকি দিনগুলো খোলা থাকে, জেলার নামকরা ডাক্তারবাবুরা আসেন ফ্রি সার্ভিস দেওয়ার জন্য।
No comments