Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

প্রয়াগে শাহী স্নান করতে গেলে অবশ্যই যেতে হবে কাশি বিশ্বনাথ মন্দিরে

প্রয়াগে শাহী স্নান করতে গেলে অবশ্যই যেতে হবে কাশি বিশ্বনাথ মন্দিরে কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের ইতিহাস এবং উৎপত্তি কাশি বিশ্বনাথ মন্দির ভারতের কাশিতে অবস্থিত একটি সুপারিজিত হিন্দু মন্দির শিব মন্দিরে পূজিত দেবতা একটি পবিত্র নদী গঙ্গা ত…

 



প্রয়াগে শাহী স্নান করতে গেলে অবশ্যই যেতে হবে কাশি বিশ্বনাথ মন্দিরে 

কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের ইতিহাস এবং উৎপত্তি 

কাশি বিশ্বনাথ মন্দির ভারতের কাশিতে অবস্থিত একটি সুপারিজিত হিন্দু মন্দির শিব মন্দিরে পূজিত দেবতা একটি পবিত্র নদী গঙ্গা তীরে অবস্থিত মন্দিরটি জ্যোতি লিঙ্গ নামে পরিচিত ভগবান শিবের প্রতি উৎসর্গিত বারটি পবিত্রতম মন্দিরের মধ্যে অন্যতম এই মন্দির। এই মন্দিরটি ভারতবর্ষের উত্তরপ্রদেশে রাজ্যে  বারানসী শহরে অবস্থিত। বারানসি কি একসময় কাশি বলা হতো কাশি শব্দের অর্থ উজ্জ্বল। শ্রী বিশ্বনাথ এবং বিশ্বেশ্বর নামে বিশ্বের প্রভু এগুলি হলো মন্দিরের প্রধান দেবতার নাম। তাই মন্দিরটির নাম দেওয়া হয়েছে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির। সূত্রে জানা যায় মন্দিরটি ১৯৮৩ সাল থেকে উত্তর প্রদেশ সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়।এই মন্দিরটি বর্তমানে তিনটি গম্বুজ নিয়ে গঠিত তৎকালীন পাঞ্জাবের শাসক মহারাজা রণজিত সিং তিনটি গম্বুজ এর মধ্যে দুটি ঢেকে  সোনা দান করেছিলেন। জ্ঞান ভাপি বা প্রজ্ঞার কূপ নামে একটি ঐতিহাসিক কূপ এখনো মন্দির চত্বরে বিদ্যমান।

ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন

https://youtu.be/M9HHxUic9so

সূত্রে জানা যায় কিংবদন্তি অনুসারে আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য কাশি বিশ্বনাথের মূর্তি লুকানোর জন্য কুপটি ব্যবহার করা হয়েছিল। 

কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের ইতিহাস শুধু পাথরের খোদাই নয় দর্শনার্থী প্রত্যেক ভক্তের হৃদয়ে। মন্দিরটি মূলত  প্রাচীনকালে নির্মিত ধ্বংস সংস্কার এবং পুনর্জন্ম প্রত্যক্ষ করেছেন এটি সেই স্থান যেখানে ভগবান শিব তার সবচেয়ে পবিত্র রূপে বাস করার শিবলিঙ্গ যদিও মূল মন্দিরে সঠিক বয়স বিতর্কের বিষয় এটি ২০০০ বছরের বেশি সময় ধরে উপাসনার একটি প্রধান কেন্দ্র। প্রয়াগে শাহী স্নান সেরে অধিকাংশ মানুষ বাবা কাশি বিশ্বনাথ মন্দিরে দর্শন করার জন্য মানুষ পৌঁছে যাচ্ছেন। যদিও প্রাগে স্থায়ী স্যারের জন্য বন্ধ রয়েছে ভিআইপি পাস বহু মানুষ মন্দির মূর্তিদর্শনের জন্য গেলেও হতাশ হয়ে ফিরছেন অধিকাংশ মানুষ।

No comments