Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

গঙ্গাখালি খাল পরিদর্শনে অতিরিক্ত জেলা শাসক

তমলুকের গঙ্গাখালি খাল পরিদর্শনে অতিরিক্ত জেলা শাসক
           তমলুক মহকুমার গুরুত্বপূর্ণ গঙ্গাখালি খাল সংলগ্ন  জলবন্দী এলাকার বর্ষার জমা জল দ্রুত বের করা ও খালের অবশিষ্টাংশ অর্থাৎ মিলননগর থেকে হীরাপুর পর্যন্ত অংশ সংস্কারের বিষয় ন…

 




তমলুকের গঙ্গাখালি খাল পরিদর্শনে অতিরিক্ত জেলা শাসক


           তমলুক মহকুমার গুরুত্বপূর্ণ গঙ্গাখালি খাল সংলগ্ন  জলবন্দী এলাকার বর্ষার জমা জল দ্রুত বের করা ও খালের অবশিষ্টাংশ অর্থাৎ মিলননগর থেকে হীরাপুর পর্যন্ত অংশ সংস্কারের বিষয় নিয়ে আজ খাল পরিদর্শনে আসেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক(উন্নয়ন)নেহা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন তমলুকের মহকুমা শাসক দিব্যেন্দু মজুমদার,সেচ দপ্তরের তমলুক সাব ডিভিশনের এস ডি ও সৌনভ সিনহা,কোলাঘাট-শহীদ মাতঙ্গিনী-তমলুক ব্লকের বিডিও,খনিজ দপ্তরের ডব্লিউ.বি.এম.ডি.টি.সি.এল. নিযুক্ত ঠিকাদার প্রমুখেরা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বন্যা-ভাঙন প্রতিরোধ কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নারায়ন চন্দ্র নায়ক, সহঃ সভাপতি মধুসূদন বেরা। আধিকারিকবৃন্দ চন্দ্রামেড়ে গঙ্গাখালি লকগেট সহ রঘুনাথপুর-২ ও নীলকুন্ঠা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বিভিন্ন অংশ পরিদর্শন করেন। এখনো অনেক গ্রামের গ্রামীণ রাস্তাগুলি ডুবে থাকায় বা মাঠে কোমর সমান জল থাকায় ডিসেম্বরের শেষ থেকে খাল কাটার কাজ শুরু করার দাবী জানায় বাসিন্দারা।  

             নারায়ণ চন্দ্র নায়ক বলেন,১৬ কিমি দীর্ঘ গঙ্গাখালি খাল গত বর্ষার পূর্বে প্রায় ৮.৫০ কিমি অংশ সংস্কার করা হয়েছে। বাকী অংশ আগামী বর্ষার পূর্বেই সংস্কার করার দাবী জানানো হয়েছে আধিকারিকবৃন্দের কাছে। গত বছর পূর্ণাঙ্গ খালটি সংস্কারের জন্য এলাকার কৃষকেরা বোরোধান চাষ করতে পারেনি। এরপরও বর্ষার সময়কার আমন ধানের চাষ হোল না। আবার দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজের জন্য আগামী বোরো মরশুমের চাষ হবে না। ফলস্বরূপ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের চাষের ক্ষতিপূরন দিতে হবে। 

           প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সেচ দপ্তরের ডি.পি.আর.অনুসারে ডব্লিউ বি এম ডি টি সি এল কর্তৃপক্ষ ঠিকাদারকে গত ২০২৩ সালে ১ কোটি ১২ লক্ষ সিএফটি মাটি কাটার জন্য ওয়ার্ক অর্ডার দিয়েছিল। এর মধ্যে ইতিমধ্যে ঠিকাদার ৯৬ লক্ষ সিএফটি মাটি কেটেছে। এখনো ১৬ লক্ষ সিএফটি মাটি কাটতে বাকি। সেচ দপ্তরের সমীক্ষা অনুসারে আরো ৮ লক্ষ সিএফটি মাটি কাটলে খালটি পূর্ণ সংস্কার হবে।

No comments