Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

২৪ ঘন্টা কাটতে না কাটতেই ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেলেন মন্ত্রী অখিল গিরি

ডাং দিয়ে পেটাবেন মন্ত্রী, ফরেস্ট অফিসারকে হুমকি মন্ত্রীর!"এমন কথা বলা আমার অনুচিত, আমি অনুতপ্ত"-- বিলম্বিত বোধদয় অখিলের২৪ ঘন্টা কাটতে না কাটতেই ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেলেন মন্ত্রী অখিল গিরি গতকাল পূর্বমেদিনীপুর জেলার তাজপুর…

 



ডাং দিয়ে পেটাবেন মন্ত্রী, ফরেস্ট অফিসারকে হুমকি মন্ত্রীর!"এমন কথা বলা আমার অনুচিত, আমি অনুতপ্ত"-- বিলম্বিত বোধদয় অখিলের

২৪ ঘন্টা কাটতে না কাটতেই ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেলেন মন্ত্রী অখিল গিরি গতকাল পূর্বমেদিনীপুর জেলার তাজপুরে বনরপ্তরের জায়গায় দোকান বসানো কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল এলাকা। মহিলা রেঞ্জ অফিসারকে কটু কথা বলে রাজ্য রাজনীতির চর্চায় উঠে এসেছিলেন রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি। একের পর এক ওসালিন কথা বলার পর অবশেষে অনুতপ্ত মন্ত্রী তথা রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি। রবিবার ৪ আগস্ট তিনি জানান, "আমি রাগান্বিত হয়ে উত্তেজিতভাবে যে কথা বলেছি সেটা অনুচিত। একজন আধিকারিককে যে কথা বলেছি সেটা আমার উচিত হয়নি। তবে এই পরিস্থিতি আমি যদি না হাতে নিতাম তাহলে অন্য পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়ে যেত ওখানে।" তিনি আরও বলেন, "আমি একজন মন্ত্রী হিসেবে আধিকারিককে এমন কথা বলে পরে দুঃখ পেয়েছি। আমি এই ধরনের কথা বলার জন্য অনুতপ্ত কিন্তু আমি মনে করি ওই এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়ানো আমার উচিত ছিল।" শনিবার ৩ রা আগস্ট তাজপুরের গোটা ঘটনা রাজ্য রাজনীতির চর্চার মূল কেন্দ্র হওয়ার পর রবিবার সকাল থেকে কার্যত থমথমে তাজপুরের ওই এলাকা। তবে বনদপ্তরের তরফ থেকে রাতভর ওই এলাকায় পাহারা দেওয়া হয়েছে।

গতকাল কি হয়েছিল ঘটনা,তাজপুরে বন দপ্তরের জায়গায় দোকান বসাতে বাধা দিয়ে কারামন্ত্রীর রোষে পড়েছিলেন কাঁথির মহিলা রেঞ্জ অফিসার। তাজপুর সমুদ্র সৈকত চত্বরে অবৈধভাবে শাসক দলের কর্মীরা দোকান বসায় বন দপ্তরের  জায়গায়। বনদপ্তরে তরফ থেকে বাধা দিতে গেলে কার্যত মন্ত্রীর রোশের মুখে ফরেস্ট অফিসার। মন্ত্রীকে কার্যত হুমকি দিতে দেখা গিয়েছিল ফরেস্ট অফিসারকে। তিনি বলছিলেন ডাং নিয়ে পেটাবো, তিনি আরো  বলেছিলেন আপনি বেশিদিন থাকতে পারবেন না আপনার আয়ু ৭ থেকে ১০ দিন এমনটাই বলেছিলেন রাজ্যের কারা মন্ত্রি অখিল গিরি। ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই মন্ত্রী নিজের ভুল স্বীকার করে নিলেন। তিনি বললেন একজন আধিকারী কে রাজ্যের মন্ত্রী হিসেবে কটু কথা বলা কখনোই ঠিক হয়নি। সেজন্য আমি দুঃখিত। তবে ওই মহিলা রেঞ্জার অফিসারের কাছে আমি ক্ষমা চাইতে পারবো না। দলের নির্দেশেই তিনি মন্ত্রিত্ব ছাড়ছেন।

No comments