Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

দীঘায় সরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা ‘কর্মতীর্থ’ মার্কেট কমপ্লেক্স ধুঁকছে

দীঘায় সরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা ‘কর্মতীর্থ’ মার্কেট কমপ্লেক্স ধুঁকছে
দীঘায় সরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা ‘কর্মতীর্থ’ মার্কেট কমপ্লেক্স ধুঁকছে। ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোগ দপ্তর ও বস্ত্রদপ্তরের উদ্যোগে বছর দশেক আগে মার্কেট কমপ্লেক্সট…

 


দীঘায় সরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা ‘কর্মতীর্থ’ মার্কেট কমপ্লেক্স ধুঁকছে


দীঘায় সরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা ‘কর্মতীর্থ’ মার্কেট কমপ্লেক্স ধুঁকছে। ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোগ দপ্তর ও বস্ত্রদপ্তরের উদ্যোগে বছর দশেক আগে মার্কেট কমপ্লেক্সটি গড়ে উঠেছিল। কমপ্লেক্সের বেশিরভাগ স্টলই বন্ধ। কয়েকটি মাত্র স্টল খোলা থাকে। তার মধ্যে কোনওটা পুরনো ফ্রিজ বিক্রির দোকান, কোনওটা ফ্লেক্স-ফেস্টুন তৈরির দোকান। সেগুলি টিমটিম করে চলছে। একটি বুটিক খোলা হলেও তা চলছে না। আর বাকি দু’-চারটি স্টলের মালিকরা সেগুলিকে গোডাউন হিসেবে ব্যবহার করেন। অবিলম্বে এই মার্কেট কমপ্লেক্সটি পুরোদমে যাতে চলে, সেই  ব্যবস্থা করার দাবি তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। 

উল্লেখ্য, নিউ দীঘায় ভগীব্রহ্মপুর মৌজায় যেখানে নতুন জগন্নাথ মন্দির গড়ে উঠছে, তার ঠিক পাশেই এই মার্কেট কমপ্লেক্সটি। মাঝখান দিয়ে গিয়েছে রাস্তা। কর্মতীর্থটি পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ‘রামনগর-১ ব্লক কর্মতীর্থ পরিষেবা সমবায় সমিতি’। রামনগর-১ পঞ্চায়েত সমিতি  মার্কেট কমপ্লেক্সটি তত্ত্বাবধান করে। আগে পরিকল্পনা ছিল, নামমাত্র খরচে  বিভিন্ন এলাকার লোকজন এই মার্কেট কমপ্লেক্সে বস্ত্র সহ অন্যান্য ঩বিপণি খুলতে পারবেন। কিন্তু পরিকল্পনা সফল হয়নি। দীঘার সৈকত এলাকায় যেখানে লোকজনের আনাগোনা বেশি থাকে, সেখানে জমজমাট জায়গায় থাকা দোকানপাট কিংবা স্টল ছেড়ে এখানে কেউ আসতে চাননি। তাছাড়া মার্কেট কমপ্লেক্সটি এমন একটি জায়গায় অবস্থিত, যা সহজে কারও চোখে পড়ে না। এখানে যে একটি মার্কেট কমপ্লেক্স রয়েছে, সেটাই অনেকেই জানেন না। শনিবার সেখানে গিয়ে দেখা গেল, মার্কেট কমপ্লেক্সে থাকা অধিকাংশ স্টল বন্ধ। কয়েকটা স্টল খোলা, খুব বেশি লোকজনও নেই। গোটা কমপ্লেক্সটি কার্যত খাঁ-খাঁ করছে। স্থানীয় বাসিন্দা এক মহিলা বলছিলেন, কাছেই আমার চা-পান, বিস্কুটের দোকান রয়েছে। মার্কেট কমপ্লেক্সটি ভালোভাবে চললে আমাদের ব্যবসাটাও ভালো চলত। কিন্তু তা হয়নি। 

রামনগর-১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি নিতাইচরণ সার বলেন, আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে মার্কেট কমপ্লেক্সের ব্যাপারে আগেই অবগত করেছি। তবে জগন্নাথ মন্দির পুরোদমে চালু হয়ে গেলে লোকজনের আনাগোনা বাড়বে। মানুষের চাহিদা বাড়বে। সবসময় এই এলাকা জমজমাট থাকবে। তখন এই মার্কেট কমপ্লেক্সও জমজমাট হয়ে যাবে বলে আশা করছি। এর জন্য পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে যেটুকু করার প্রয়োজন, তা আমরা নিশ্চয়ই করব।  

No comments