ভোটকর্মীদের তৃতীয় পর্বের প্রশিক্ষণে একঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে
ভোটকর্মীদের তৃতীয় পর্বের প্রশিক্ষণের দিন একঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। এই পরীক্ষায় ৫০ নম্বর থাকবে। ভোটকর্মীদের তিনদিনের প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত যে পরিকল্পনা সিই…
ভোটকর্মীদের তৃতীয় পর্বের প্রশিক্ষণে একঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে
ভোটকর্মীদের তৃতীয় পর্বের প্রশিক্ষণের দিন একঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। এই পরীক্ষায় ৫০ নম্বর থাকবে। ভোটকর্মীদের তিনদিনের প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত যে পরিকল্পনা সিইও অফিস থেকে প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে এমনই উল্লেখ করা হয়েছে। এতদিন ভোটকর্মীদের প্রশিক্ষণের তৃতীয় দিনে লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হতো। কিন্তু তাতে কোনও নম্বর থাকত না। পরীক্ষায় নম্বর থাকছে এবারই প্রথম। এনিয়ে ভোটকর্মীদের মধ্যে কিছুটা বিভ্রান্তি রয়েছে। কারণ নম্বর থাকার মানে, নির্দিষ্ট নম্বর পেয়ে পরীক্ষায় পাশ করতে হবে। কিন্তু পাশ মার্কস কত? প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত পরিকল্পনায় তা অবশ্য জানানো হয়নি। শুধু ৫০ নম্বরের একঘণ্টার পরীক্ষা নেওয়া হবে, এটাই বলা হয়েছে। সিইও দপ্তর সূত্রে অবশ্য আগেই জানানো হয়েছে, এই পরীক্ষায় ভোটকর্মীদের পাশ করতে হবে। পাশ না-করলে ফের পরীক্ষায় বসতে হবে। এই পরীক্ষার নমুনা প্রশ্ন ভোটকর্মীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। নির্বাচন পরিচালনা সংক্রান্ত প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর লিখতে হবে ভোটকর্মীদের।
তিনদিনের প্রশিক্ষণ পর্বের প্রথম দিনে ভোটকর্মীদের নির্বাচন পরিচালনার ব্যাপারে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টশন দেওয়া হবে। প্রথম দিন ভোটকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেবেন প্রশিক্ষকরা। দ্বিতীয় পর্বে প্রশিক্ষণের দিন ইভিএম চালানো শেখানোর পাশাপাশি নির্বাচন সংক্রান্ত বিভিন্ন ফর্ম পূরণ ও রিপোর্ট দাখিল করার নিয়মাবলি জানানো হবে। প্রিসাইডিং অফিসারের বুকলেট নিয়েও আলোচনা হবে। তৃতীয় দিন পরীক্ষা ছাড়াও ভিডিও ক্লিপিংয়ের মাধ্যমে ভোট-প্রক্রিয়া শেখানো হবে। ওইদিন ভোটকর্মীরা পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে তাঁদের ভোট দেবেন। নিজের নির্বাচনী কেন্দ্রের মধ্যে যাঁদের ভোটের ডিউটি পড়বে, তাঁরা যাতে বুথেই ভোট দিতে পারেন তার জন্য ‘ইডিসি’ ইস্যু করা হবে।
No comments