হলদিয়াতে সহস্র কন্ঠে গীতা পাঠের আসর২২ শে জানুয়ারি অযোধ্যায় প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ৫০০ বছরের দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটবে। ভগবান রাম মন্দিরে শুভ উদ্বোধন ও ভগবান শ্রীরামচন্দ্রের প্রাণ প্রতিষ্ঠা। পূর্ব মেদিনীপর জেলায় ইতিহাসে এই প…
হলদিয়াতে সহস্র কন্ঠে গীতা পাঠের আসর
২২ শে জানুয়ারি অযোধ্যায় প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ৫০০ বছরের দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটবে। ভগবান রাম মন্দিরে শুভ উদ্বোধন ও ভগবান শ্রীরামচন্দ্রের প্রাণ প্রতিষ্ঠা। পূর্ব মেদিনীপর জেলায় ইতিহাসে এই প্রথম সনাতনী পরম্পরা জাগরণে সহস্রকণ্ঠে গীতা পাঠ। সকল গীতা প্রেমী সুধীজনকে আহবান করলেন সনাতন ইয়ুথ সেবা ফাউন্ডেশন। ১৮ই জানুয়ারি বৃহস্পতিবার চৈতন্যপুর বালুঘাট সংলগ্ন ময়দানে সকাল থেকে শুরু হয় সহস্র কণ্ঠে গীতা পাঠ, ভগবত গীতা দ্বিতীয় দ্বাদশ ও পঞ্চ অধ্যায় পাঠ। উপস্থিত ছিলেন শ্রীমৎ স্বামী যোগেসানন্দ শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রম। ব্রহ্মচারী গৌতম মহারাজ ভারত সেবাশ্রম সংঘ মহিষাদল, স্বামী গৌতমানন্দজী মহারাজ ভারত সেবাশ্রম সংঘ হোড়খালী, ছিলেন স্বামী দীননাথনন্দ জী মহারাজ ভারত সেবাশ্রম সংঘ হোড়খালী, শ্রীমৎ অম্বিকানন্দ মহারাজ বগলামুখী শক্তি পিঠ ও বঙ্গীয় হিন্দু সেনা, স্বামী ঋত্মানন্দ মহারাজ কাশিপুর আর্য সমাজ। সকাল থেকেই বহু ভক্তের সমাগম ঘটে, শীতের সকাল মেঘলা আকাশ বেলা বাড়তেই বৃষ্টি শুরু। ঠান্ডা কে উপেক্ষা করেই বহু সনাতনী ভক্তবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন, স্বাধীন কুমার দাস শিমুল বেড়িয়া, বেলা মাইতি, চৈতন্যপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মঞ্জুশ্রী দাস, অশোক মাইতি (চৈতন্যপুর) তিনি বলেন আগামী ২২ শে জানুয়ারি শ্রী রামচন্দ্রের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে তাকেই কেন্দ্র করে এই অনুষ্ঠান জেলার মধ্যে প্রথম। তবে এই কয়েকটি দিন আরও বিভিন্ন জায়গায় এই ধরনের সহস্র কন্ঠে গীতা পাঠের আসর হবে।
No comments