Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ এবার খারিজ হয়ে গেল হাইকোর্টেরই ডিভিশন বেঞ্চে

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ এবার খারিজ হয়ে গেল হাইকোর্টেরই ডিভিশন বেঞ্চেবিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ এবার খারিজ হয়ে গেল হাইকোর্টেরই ডিভিশন বেঞ্চে। ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটের ভিত্তিতে যে প্যানেল হয়েছিল, ৪২ হাজা…

 



বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ এবার খারিজ হয়ে গেল হাইকোর্টেরই ডিভিশন বেঞ্চে

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ এবার খারিজ হয়ে গেল হাইকোর্টেরই ডিভিশন বেঞ্চে। ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটের ভিত্তিতে যে প্যানেল হয়েছিল, ৪২ হাজার ৯৪৯ জন শিক্ষকের সেই প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচাপতি গঙ্গোপাধ্যায়। বুধবার সেই নির্দেশ খারিজ করে দেয় বিচারপতি

সৌমেন সেন ও উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ। 

বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ ছিল, ২০১৪ সালের টেটের প্রেক্ষিতে ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্যানেল ১০ দিনের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। সেই মতো পর্ষদকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নির্দেশ কার্যকর করতে হতো। ইতিমধ্যে প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় পর্ষদ। সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর এদিন প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ খারিজ করে দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। নির্দেশে দুই বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছে, প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ খারিজ করা হচ্ছে। তবে মামলার বাকি অংশের শুনানি করতে পারবে সিঙ্গল বেঞ্চ। সেক্ষেত্রে মামলাকারীর গ্রহযোগ্যতা বিচার করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ২০১৪ সালের টেটের ভিত্তিতে ২০১৬ সালে যে নিয়োগ হয়েছিল, তা ঘিরেই যাবতীয় জটিলতা। সেই নিয়োগ ঘিরে বিস্তর গরমিলের অভিযোগ ওঠে। অনিয়মের অভিযোগে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে দায়ের হওয়া একটি মামলার সূত্রে প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। 

এদিনই প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মূল মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে। সেই মামলায় আগেই বেআইনিভাবে চাকরি পাওয়া ৯৪ জনের চাকরি বাতিল হয়েছে। সেই শূন্যপদগুলি কীভাবে পূরণ করা হবে, এবার তা ঠিক করতে মামলকারী, রাজ্য এবং পর্ষদকে আলোচনায় বসার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। আলোচনায় কী সিদ্ধান্ত হল, তা ৬ ফেব্রুয়ারি আদালতকে জানাতে বলা হয়েছে। এদিন আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আরও একবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিচারপতি সিনহা। তিনি বলেন, ‘এই প্রার্থীদের ভবিষ্যৎ কী হবে? তাঁদের জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাজ্যকে কিছু একটা করতে হবে।’ এ প্রসঙ্গে তিনি রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের (এজি) বক্তব্য শুনতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি অভিযুক্ত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের হয়ে ইতিপূর্বে সওয়াল করেছেন। তাই তাঁকে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। 

এদিকে, সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর কণ্ঠস্বর পরীক্ষা করার পর এদিন আদালতে রিপোর্ট জমা দিয়েছে ইডি। তবে কণ্ঠস্বর পরীক্ষা সংক্রান্ত সিঙ্গল বেঞ্চের ওই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে আগেই ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছেন সুজয়কৃষ্ণ। মামলাটি এদিন ফের অন্য একটি সিঙ্গল বেঞ্চে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের সিঙ্গল বেঞ্চে এই বিষয়টির ভবিষ্যত নির্ধারিত হবে।

No comments