শিল্প শহরে গ্রিন ক্যানেল সংস্কার ও জরুরি উচ্ছেদের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়হলদিয়া শিল্প শহরের মূল নিকাশি সমস্যা নিয়ে শিল্প সংস্থার আধিকারিকদের সঙ্গে শুক্রবার বৈঠক করলেন মহকুমাশাসক। বৈঠকে শহরে গ্রিন ক্যানেল সংস্কার ও জরুরি উচ্ছেদের প…
শিল্প শহরে গ্রিন ক্যানেল সংস্কার ও জরুরি উচ্ছেদের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়
হলদিয়া শিল্প শহরের মূল নিকাশি সমস্যা নিয়ে শিল্প সংস্থার আধিকারিকদের সঙ্গে শুক্রবার বৈঠক করলেন মহকুমাশাসক। বৈঠকে শহরে গ্রিন ক্যানেল সংস্কার ও জরুরি উচ্ছেদের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।
সূত্রে খবর, শিল্প শহরে গ্রিন ক্যানেলের মাধ্যমে একাধিক কারখানার জল নদীতে গিয়ে পড়ে। প্রায় ৪ বছর আগে এই খালের সংস্কার করা হয়েছিল। সম্প্রতি শিল্প সংস্থার আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেন জেলা শাসক। সেখানে একাধিক সংস্থার তরফে গ্রিন ক্যানেল সংস্কারের দাবি ওঠে।
জেলা শাসক তনবীর আফজল বলেন, "গত বৃহস্পতিবার সকলের সঙ্গে কথা হয়েছে। বিস্তারিত খোঁজখবর নিয়ে দ্রুত ওদের সঙ্গে বৈঠকে বসব বলেছি।" শুক্রবার হলদিয়া পুরসভার আলোচনা কক্ষে মহকুমাশাসক শিল্প সংস্থার আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেন। প্রশাসন সূত্রের খবর, গ্রিন ক্যানেল বন্দরের আওতাভুক্ত। তা সংস্কারের ব্যাপারে ইতিমধ্যেই বন্দরের তরফে সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবারে বৈঠকে ঠিক হয়, যে সব শিল্প সংস্থার পাশ দিয়ে গ্রিন ক্যানেল গিয়েছে সেগুলি সংস্কার করা হবে। সেখানে বিদ্যুতের হাইটেনশন লাইন এবং পাইপলাইন খতিয়ে দেখে মহকুমা শাসকের কাছে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। হলদিয়ার দুর্গাচাকে হনুমান মন্দিরের কাছে মালগাড়ি গেলে দীর্ঘক্ষণ ধরে আটকে থাকতে হয়। কোনও কারখানায় অগ্নিকাণ্ড বা দুর্ঘটনা ঘটলে অ্যাম্বুল্যান্স ব দমকলের ইঞ্জিন যাওয়ার বিকল্প রাস্তা নেই। এ দিন প্রশাসনের তরফে রেললাইন সংলগ্ন বিকল্প একটি রাস্তার প্রস্তাব দেওয়া হয়। রেলগেট সংলগ্ন একটি কারখানা তাদের নিজস্ব গেট দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স বা অগ্নি নির্বাপক গাড়ি প্রয়োজনে যাতায়াত করতে দেবে বলে প্রস্তাব দেয়। হলদিয়ার মহকুমা শাসক সুপ্রভাত চট্টোপাধ্যায় বলেন, "হনুমান মন্দির এর কাছে রেলগেট বন্ধ থাকলে জরুরি মুহূর্তে গাড়ি যাওয়ার একটা বিকল্প পথ ঠিক করা হয়েছে।"
No comments