বিধায়ক তহবিলের ১৪ লাখ টাকায় পথবাতি জ্বালিয়ে গ্রামের পথের অন্ধকার দূর করতে উদ্যোগী বিধায়ক নিজের বিধায়ক তহবিলের ১৪ লাখ টাকায় পথবাতি জ্বালিয়ে গ্রামের পথের অন্ধকার দূর করতে উদ্যোগী হলেন মহিষাদলের বিধায়ক তিলক কুমার চক্রবর্তী …
বিধায়ক তহবিলের ১৪ লাখ টাকায় পথবাতি জ্বালিয়ে গ্রামের পথের অন্ধকার দূর করতে উদ্যোগী বিধায়ক
নিজের বিধায়ক তহবিলের ১৪ লাখ টাকায় পথবাতি জ্বালিয়ে গ্রামের পথের অন্ধকার দূর করতে উদ্যোগী হলেন মহিষাদলের বিধায়ক তিলক কুমার চক্রবর্তী । দুর্গাপুজো পর্বে মহিষাদলের মধ্যহিংলী এবং গেঁওখালি লাগোয়া দাঙ্গা মোড়ে পথবাতি জ্বালিয়েছেন তিনি ।
বিধায়ক হওয়ার পর মহিষাদল বিধানসভা এলাকার গেঁওখালিখালি লোকনাথ মন্দির, দ্বারিবেড়িয়া কালী মন্দিরম, মহিষাদল থানা চত্বর, কালিকাকুন্ডু, স্থানীয় বর্মন পল্লী এবং মহিষাদল থানা চত্বরে হাইমাস্ট বসিয়েছেন । সেই সঙ্গে হরিখালি বাজার এলাকা, গোপালপুর এবং রাজবাড়ী চত্বরে বসিয়েছেন পথবাতি । তাঁর বিধায়ক তহবিলের প্রায় ৫৫ লাখ টাকা খরচে এই বিদ্যুদয়নের কাজ হয়েছে । এবার মধ্যহিংলী গ্রামের পথে পথবাতি বসানোর আবেদন ছিল দীর্ঘদিন । একই দাবি ছিল দাঙ্গামোড় এলাকার মানুষজনের । সেই দাবি মেটাতে প্রশাসনিক প্রক্রিয়া শুরু করেন বিধায়ক । মধ্যহিংলীতে বসেছে ৬টি পথবাতি বসানো হয়েছে । তার ফলে ওই গ্রামের পাশাপাশি স্থানীয় চাপী,একতারপুর,আজড়া গ্রামের মানুষজনের রাতে পথ চলার সুবিধা হল । অন্যদিকে ১০টি পথবাতি বসেছে দাঙ্গামোড় এলাকায় । দাঙ্গা মোড়ের পাশাপাশি শুকলালপুর,ইচ্ছাপুর,বেতকুন্ডু গ্রামের কাজের সুবিধা হল রাতে । সেই সঙ্গে এলাকায় রাতে নিরাপত্তা বাড়লো বলে স্থানীয় মানুষ মনে করছেন । মধ্যহিংলীর পার্থপ্রতিম দাস অধিকারী, দাঙ্গা মোড় এলাকার শেখ নিজাম উদ্দিন এমনই ধারণা । বিধায়ক তিলক কুমার চক্রবর্তী জানিয়েছেন,"পথবাতি বসানোর দাবি দীর্ঘদিন আগেই ছিল । ভোটের আগে এই প্রতিশ্রুতি পূরণের কথা বলেছিলাম । সেই মতো আমার বিধায়ক তহবিলের টাকায় মধ্যহিংলী এবং দাঙ্গা মোড়ে প্রায় ১৪ লাখ টাকা খরচে পথবাতি জ্বালানো হলো । ওই দুটি এলাকার পরিবেশের উন্নতি ঘটছে । আগামী দিনে আমার বিধানসভা এলাকার আরও বেশ কিছু জায়গায় এমন পথবাতি বসানোর কাজ চলবে ।"
No comments