পূর্বে বৃত্তি পরীক্ষা শুরু
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় শুরু হল চতুর্থ শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা। মঙ্গলবার প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদ (পশ্চিমবঙ্গ)র উদ্যোগে চতুর্থ শ্রেণির শেষ (বৃত্তি) এই পরীক্ষা চলবে আগামী শনিবার পর্যন্ত। জানা গিয়েছে, …
পূর্বে বৃত্তি পরীক্ষা শুরু
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় শুরু হল চতুর্থ শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা। মঙ্গলবার প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদ (পশ্চিমবঙ্গ)র উদ্যোগে চতুর্থ শ্রেণির শেষ (বৃত্তি) এই পরীক্ষা চলবে আগামী শনিবার পর্যন্ত। জানা গিয়েছে, বিগত প্রায় তিন দশক থেকে সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে এই পরীক্ষা হয়ে আসছে। এক্ষেত্রে অবশ্য বিগত বাম আমলে প্রাথমিক শিক্ষায় ইংরেজি এবং পাশ-ফেল উঠে যাওয়া, এমনকি চতুর্থ শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষাও বন্ধ করে দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে হয়েছে। এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১৯৯২ সাল থেকে রাজ্যের বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদদের উদ্যোগে এই সংস্থা চতুর্থ শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা চালু করে। উদ্যোক্তাদের দাবি, এই পরীক্ষার মাধ্যমে সরকারিভাবে পুনরায় ইংরেজি এবং পাশ-ফেল পরীক্ষা চালু করাই প্রধান উদ্দেশ্য ছিল। কিন্তু বর্তমানে ইংরেজি শিক্ষা ফিরে এলেও পাশ ফেল ফিরে না আসায় প্রতিবাদ অব্যাহত রয়েছে। যার অন্যতম উদ্যোগ হিসেবে ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ২৮৯টি দিচ্ছি।”
সেন্টার থেকে বেসরকারি উদ্যোগে প্রায় ২৫ হাজার ২১১ জন ছাত্রছাত্রী এই পরীক্ষায় বসছে। ৩০ টাকা পরীক্ষার ফি'তে পাঁচ দিনের ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন এবং উত্তরপত্র পৃথকভাবে) পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। বাংলা, অঙ্ক, ইতিহাস, ভূগোল তথা সমাজ বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞান এই পাঁচটি পরীক্ষা প্রতিদিন সকাল সাড়ে সাতটা থেকে শুরু হচ্ছে। শেষ সকাল দশটায়। আর এই পরীক্ষায় কৃতি ছাত্রছাত্রীদের জেলা ও রাজ্য স্তরে বৃত্তি প্রদানেরও আয়োজন করাহয়।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পরীক্ষা পরিচালন কমিটির সম্পাদক শিক্ষক মেঘনাথ খামরই বলেন, “ এবছরও ২৮৯ টি সেন্টারে ২৫ হাজার ২১১- জন পরীক্ষার্থী এই জেলায় পরীক্ষায় বসছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেও প্রথম দিন বাংলা পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। সরকার স্কুলস্তরে পাশ-ফেল্ প্রথা না ফেরানোয় আমাদের এই পরীক্ষার মাধ্যমে আন্দোলনকে সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে সরকারের কাছে দাবি পৌঁছে
No comments