জন্মাষ্টমীর পূর্ণ লগ্নে শোলাট গ্রামে সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির খুঁটিপূজো ভিডিও দেখতে ক্লিক করুনhttps://youtu.be/U1JlymH3Cdo
খুঁটি পূজার মাধ্যমে শুরু হলো মা দুর্গা পূজার প্রস্তুতি।বাঙালি উৎসব ছাড়া থাকতে পারে না জীবন কেমন জানি অস…
জন্মাষ্টমীর পূর্ণ লগ্নে শোলাট গ্রামে সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির খুঁটিপূজো
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
https://youtu.be/U1JlymH3Cdo
খুঁটি পূজার মাধ্যমে শুরু হলো মা দুর্গা পূজার প্রস্তুতি।বাঙালি উৎসব ছাড়া থাকতে পারে না জীবন কেমন জানি অসম্পূর্ণ হয়ে থাকে উৎসব ছাড়াই। তাইতো বাঙালি বারোমাসে তেরপার্বন আর এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্বণ হল দুর্গাপূজা। সাধারণত রথের দিন থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে দুর্গোৎসবের অপেক্ষা শুরু হয়।
বাংলার নানা প্রান্তে তাইতো এই পুজোর জন্য সারাটা বছর ধরে দিন গুনতে থাকে প্রায় প্রত্যেকটি বাঙালি। জেলার বিভিন্ন প্রান্তিক কিংবা ছোট বড় বিভিন্ন পূজোর প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে শুরু করা হয়েছে। রাজ্যের কলিকাতার পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন প্রান্তে দুর্গা উৎসবের থিমের বড় বড় পুজো মণ্ডপ দেখার জন্য মানুষ ভিড় জমায়। জন্মাষ্টমীতে খুঁটিপূজো মধ্য দিয়ে উৎসবের দিন গোনা শুরু হলো। তবে খুঁটিপুজোর ধারণা এসেছে শত বছরের পুরনো রীতি থেকে।
আগে আগের পুজোর মানেই বুনিয়াদী বাড়ির পুজো তখনকার দিনে পুজো এখনকার পাড়ার পুজোর মতো ছিল না। না ছিল পুজোর কোন থিম না ছিল দেবদেবীকে বিভিন্নভাবে সাজানোর প্রতিযোগিতা।
রথযাত্রার দিন থেকে বিভিন্ন ঠাকুরবাড়ির দালান গুলিতে প্রতিমার কাঠামো পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হয় দুর্গাপূজার প্রস্তুতি।
খুঁটি পূজার সাথে সাথে পুজো কমিটি উদ্যোক্তারা বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকেন যেমন রক্তদান শিবির চারা গাছ বিতরণ এবং সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা।
হলদিয়া পৌরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ড শোলাট গ্রামে সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির খুঁটিপূজো অনুষ্ঠিত হয়। মা দুর্গাকে আহ্বান করে নারকেল ফাটিয়ে বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণের মধ্য দিয়ে খুঁটি পূজা সম্পন্ন হয়।
খুঁটি পূজার উপস্থিত ছিলেন হলদিয়া শিল্প শহরের বিশিষ্ট সমাজ সেবী মিলন মন্ডল ছিলেন পুজো কমিটির সম্পাদক বীরেন কর উৎসব সভাপতি বিশ্বনাথ সিনহা কার্যকরী সভাপতি কানাই সিনহা সভাপতি মদন দোলাই, নারায়ণচন্দ্র প্রধান, শম্ভু মণ্ডল, মন্টু দোলাই এবং গ্রামের আবাল বৃদ্ধ বনিতা
No comments