গেঁওয়াখালি জল প্রকল্প নিয়ে চলছে সমস্যা সেই জল প্রকল্পে বছরের ৮৪ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছে অভিযোগে তির শাসক দলের নেতাদের দিকে
গেঁওখালি জল সরবরাহ প্রকল্পে এক বছরে ৪৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে । সেই ঘটনার পিছনে শাসক দলের নেতা রয়ে…
গেঁওয়াখালি জল প্রকল্প নিয়ে চলছে সমস্যা সেই জল প্রকল্পে বছরের ৮৪ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছে অভিযোগে তির শাসক দলের নেতাদের দিকে
গেঁওখালি জল সরবরাহ প্রকল্পে এক বছরে ৪৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে । সেই ঘটনার পিছনে শাসক দলের নেতা রয়েছেন বলে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের অভিযোগ । সকলকে ইসলামিক প্রণব দাস, শেখ আমসুদ্দীন, শেখ মকবুল সংবাদ মাধ্যমের কাছে এই অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন । যদিও এই ঘটনা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন মহিষাদল ব্লক তৃণমূল সভাপতি সুদর্শন মাইতি । তিনি বলেন, " বিজেপির লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে কিছু শ্রমিক গন্ডগোল করতে চাইছেন । জল প্রকল্প জরুরি পরিষেবা দিয়ে থাকে । সেখানে কাজ বন্ধ করে তারা দাদাগিরি দেখাতে সক্রিয় । আর শাসকদলের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ পরিকল্পিত । ওখানে কোন শাসকদলের সম্পর্ক নেই । নেই শাসকদলের শ্রমিক সংগঠন । তাহলে কি করে ওই কথা মানা যায় ।" ওভারটাইমের দাবিতে পেরে উঠতে না পেরে এমন মন গড়া অভিযোগ তুলে অস্থির পরিচিতি তৈরি করার চক্রান্ত করছে কতিপয় শ্রমিক । এমনটাই দাবি করেছেন হলদিয়া ওয়াটার সার্ভিসের প্রাইভেট লিমিটেড নামে ওই জল প্রকল্পের পরিচালন সংস্থা । সংস্থার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নিখিল মহন্ত জানান, " যে সমস্ত শ্রমিক জল প্রকল্পে কাজ ব্যাহত করতে সচেষ্ট তেমন ছয় জনের নামে মহিষাদল থানায় এফ আই আর করা হয়েছে । তারা অন্য শ্রমিকদের কাজের যোগ না দেওয়ার জন্য উস্কে ছিল । এটা আমরা বরদাস্ত করতে পারছিনা । ওরা অন্যায় দাবি করে পেরে উঠছে না বলেই বিজেপির লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে জল প্রকল্পের গেটে হল্লা করছে । সেই সঙ্গে মিথ্যে অভিযোগ করছে । ওদের কথায় আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি না । " তবে গত চারদিন জল প্রকল্পের কাজে শ্রমিকদের একাংশের অনিহা থাকলেও বৃহস্পতিবার থেকে বেশ কিছু শ্রমিক কাজে যোগ দিয়েছেন । মসৃণ রয়েছে জল সরবরাহের কাজ । প্রকল্পের আধিকারিকদের ধারণা, যে সমস্ত শ্রমিকরা ভুল বুঝে অস্থির পরিস্থিতি তৈরি করেছেন,
No comments