Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ব্রেকিং !! এবার থানায় ডাক ! অপরাধী মনে করছেন শিক্ষকগণ

এবার থানায় ডাক ! অপরাধী মনে করছেন শিক্ষকগণভিডিও দেখতে ক্লিক করুন।https://youtu.be/OULyyOwUe0M১১ বছর চাকরি করার পর প্রায় চার হাজার শিক্ষক দের স্কুল পরিদর্শক অফিসে হলফনামা  দেওয়া শুরু করে ছিল।পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৩ ৯২৪ জন শিক্ষ…

 



এবার থানায় ডাক ! অপরাধী মনে করছেন শিক্ষকগণ

ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন।

https://youtu.be/OULyyOwUe0M

১১ বছর চাকরি করার পর প্রায় চার হাজার শিক্ষক দের স্কুল পরিদর্শক অফিসে হলফনামা  দেওয়া শুরু করে ছিল।

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৩ ৯২৪ জন শিক্ষক-শিক্ষিকাকে হলফনামা দিতে হবে। ২০০৯ সালে পরীক্ষায় বিজ্ঞপ্তি বেরিয়েছিল।

তার ভিত্তিতে ২০১২ সালে তাদের নিয়োগ করা হয়েছিল। সেই নিয়োগ মামলা এখন হাইকোর্টে বিচারাধীন এই অবস্থায় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের কাছ থেকে মুচলেখা সংগ্রহের কাজ চলছিল ৩১ শে জুলাই সোমবার থেকে।

পূর্ব মেদিনীপুরের স্কুল পরিদর্শনের অফিস থেকে ওই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের হলফনামা ফর্ম ও নোটিশের কপি নিতে হবে। বিষয়টি নিয়ে আপত্তি তুলেছিলেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। 

 একাধিক নিয়োগ প্রক্রিয়া হাইকোর্টের বিচারাধীন আদালতের কাছে পর্ষদের দায়বদ্ধ রয়েছে সেখানে শিক্ষক শিক্ষিকাদের জড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তার প্রতিবাদ করেছিল।  জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সাংসদ সভাপতি  বলেছিলেন ২০১২ সালের ২০১৬ সালে হাইকোর্টে একটি মামলা হয়েছিল। কারো আত্মীয় ইন্টারভিউ বলেছিলেন না বলে একটি ঘোষণা পত্র জমা দেওয়ার শর্ত ছিল কিন্তু সেই সময় সেটি হাইকোর্টে জমা দেওয়া হয়নি। এখন ফের বিষয়টি হাইকোর্ট চেয়েছে তাই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের থেকে একটি চাওয়া হয়েছে কোন শিক্ষক-শিক্ষিকা আত্মীয় ইন্টারভিউ পড়ে থাকলে তাকে ব্যাখ্যা দিতে হবে। গত শনিবার ২৯ শে জুলাই স্কুল শিক্ষা পর্ষদের অধিকার অফিসে আসেন জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সাংসদ সভাপতি জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রাথমিক ৪৫টি চাকরি স্কুল পরিদর্শক এবং শিক্ষক সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই মুচলেখা আদায় বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় তারপর রাতে জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক সকল অবর বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে চিঠি পাঠান । সেই চিঠিতেই বলা হয় ২০১২ সালে নিযুক্ত শিক্ষক শিক্ষিকারা নিজের এলাকায় এসআই অফিস থেকে ৩১ শে জুলাই এবং নোটিশের কপি সংগ্রহ করবেন ।আর অবশ্যই নোটারি পাবলিক কিংবা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছ থেকে তা এফিডেভিট করতে হবে।


কোর্ট এফিডেভিট জমা দেওয়ার কাজ চলছিল হঠাৎ ভবানীপুর থানার পুলিশের তরফ থেকে ফোন করে ডাকা হয় শিক্ষকদের বিকাল সাড়ে চারটের সময়। তড়িঘড়ি করে স্কুল শিক্ষক শিক্ষিকারা ছুটে আসেন ভয়ে ভয়ে স্কুল  শিক্ষা প্রাঙ্গণ ছেড়ে কেনই হঠাৎ থানায় ডাকলো আমরা কি কোন অপরাধী।

শিক্ষক-শিক্ষিকারা থানায় এসে জিজ্ঞাসাবাদ করলেন ।  সূত্রে খবর শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জানানো হয়েছে এসআই অফিসের যে কপি জমা দেওয়া হচ্ছে তারই একটি জেরক্স কপি থানাতে জমা দিতে হবে।

এই নিয়ে শিক্ষক যশোরাজ ব্রহ্মচারী বলেন আমাদের এই ধরনের কোন শিক্ষা দপ্তর থেকে সার্কুলার নেই । যে থানাতে জমা দিতে হবে । তাই হঠাৎ ফোন যেতে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তবে পুলিশের সঙ্গে কথা বলে যা জানতে পেরেছি জেলা পুলিশের তরফ থেকে থানাতে একটি অর্ডারে সুবাদে ইনারা ডেকেছিলেন এবং কপি চেয়েছেন

No comments