Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

হলদিয়াতে দূষণের মাত্রা বাড়ছে?

হলদিয়াতে দূষণের মাত্রা বাড়ছে?দূষণ নিয়ন্ত্রণে সদর্থক ভূমিকা পালনকরছে না হলদিয়ার শিল্পতালুকের
বেশ কিছু বড় কারখানা। কারখানাচত্বরে দূষণ নিয়ন্ত্রণের যথাযথব্যবস্থা-সহ গ্রিন বেল্ট তৈরিতেওতারা উদাসীন বলে অভিযোগ। বেশকয়েকটি কারখানার …

 


হলদিয়াতে দূষণের মাত্রা বাড়ছে?

দূষণ নিয়ন্ত্রণে সদর্থক ভূমিকা পালনকরছে না হলদিয়ার শিল্পতালুকের


বেশ কিছু বড় কারখানা। কারখানাচত্বরে দূষণ নিয়ন্ত্রণের যথাযথব্যবস্থা-সহ গ্রিন বেল্ট তৈরিতেওতারা উদাসীন বলে অভিযোগ। বেশকয়েকটি কারখানার গ্রিন বেল্ট অর্থাৎসবুজ বলয় নাকি নষ্টও হয়েছে। এরমধ্যে হলদিয়া পেট্রোকেমিক্যালসরয়েছে। গ্রিন বেল্ট আদপে হলদিয়ার ফুসফুস। তাই গোটা ঘটনায় আতসকাচের নীচে হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ ত্ত।

সব নিয়েই হলদিয়াশিল্পতালুকের অন্তত ৫টি কারাখানার বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রীর কাছেনালিশ জমা পড়েছে বলে খবর। আরসেই অভিযোগ করেছেন তমলুকেরসাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। তিনিবলেন, "হলদিয়া শিল্পতালুকেরপরিবেশ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। দূষণ বাড়লে শিল্পেরভবিষ্যৎ অন্ধকারে চলে যাবে।সবুজায়ন বাড়াতে হবে, দূষণ কমাতেশিল্প কারখানাগুলিকে এগিয়ে আসতেহবে।" তিনি মনে করিয়েছেন, একসময়ে দূষণের কারনে হলদিয়া,আসানসোলের মতো শিল্পাঞ্চলে নতুনশিল্প স্থাপন নিষিদ্ধ করেছিল পরিবেশ

মন্ত্রী জয়রাম রমেশের কেন্দ্রীয় দূষণনিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। সেই নিষেধাজ্ঞা ওঠে

২০১৩ সালে। এরপরেও বিভিন্নশিল্প সংস্থা সবুজায়নে জোর দিচ্ছেনা বলে অভিযোগ। সাংসদ মানছেন,

"দূষণ সংক্রান্ত বিষয়ে কয়েকটি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে কেন্দ্রীয়পরিবেশ মন্ত্রী ভুপিন্দর যাদবকে চিঠিদিয়েছি। কেন্দ্রীয় পরিবেশ দফতরের

তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে,শীঘ্রই হলদিয়ায় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল পাঠানো হবে।" দিব্যেন্দু আরও বলেন,"সমস্যা দূরীকরণের ক্ষেত্রে রাজ্য

সরকারের সহযোগিতাও চেয়েছি। হলদিয়ার পরিবেশ সংগঠনগুলিওবিষয়টি নিয়ে সরব। পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞানমঞ্চেরকেন্দ্রের সম্পাদক মনীন্দ্রনাথ গায়েনের

অভিযোগ, “শিল্প সংস্থাগুলিকে

দেখার দায়িত্ব দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের।হলদিয়ায় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের অফিস থাকলেও তারা কাগজে-

কলমে সক্রিয়। দূষণ নিয়ন্ত্রণে থেকেগাছ কাটা, কিছুতেই সহযোগিতা পাওয়া যায় না।" বিজ্ঞানমঞ্চের দাবি,

এক সময় হলদিয়ার বিভিন্ন শিল্পসংস্থা গ্রিন বেল্ট তৈরি করে বায়ুদূষণ কম করতে উদ্যোগী হত। আরএখন গ্রিন বেল্ট কার্যত আর নেই।হলদিয়া পেট্রোকেমের গ্রিন বেল্ট নষ্ট

হয়েছে, চুরি হয়েছে গাছ। কিন্তু কোনও

ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। দূষণ প্রতিরোধ, গাছ কাটা রুখতে হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ ও শিল্প শহরের পুরসভা কোনও উদ্যোগ করছে না বলে দাবি। এমনকী সদ্য সমাপ্ত অরণ্য সপ্তাহেও গাছ লাগানো হয়নি। হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের সি ই ও কোছম সুধীর অবশ্য বলেন, "দূষণ সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়টি জানা নেই।”

No comments