Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

হাসপাতালের অ্যাকাউন্টস ম্যানেজারের বিরুদ্ধে প্রায় ৬৫ লক্ষ টাকা তছরুপের অভিযোগ

নন্দীগ্রামে হাসপাতালের অ্যাকাউন্টস ম্যানেজারের বিরুদ্ধে প্রায় ৬৫ লক্ষ টাকা তছরুপের অভিযোগ

 নন্দীগ্রাম- ২ ব্লকের রেয়াপাড়া গ্রামীণ হাসপাতালের ব্লক অ্যাকাউন্টস ম্যানেজারের বিরুদ্ধে প্রায় ৬৫লক্ষ টাকা তছরুপের অভিযোগ উঠল। নন্দীগ্রাম…

 



নন্দীগ্রামে হাসপাতালের অ্যাকাউন্টস ম্যানেজারের বিরুদ্ধে প্রায় ৬৫ লক্ষ টাকা তছরুপের অভিযোগ



 নন্দীগ্রাম- ২ ব্লকের রেয়াপাড়া গ্রামীণ হাসপাতালের ব্লক অ্যাকাউন্টস ম্যানেজারের বিরুদ্ধে প্রায় ৬৫লক্ষ টাকা তছরুপের অভিযোগ উঠল। নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলার তদন্তে এই তথ্য নির্দেশে ৩১ জানুয়ারি নন্দীগ্রাম থানায় এফআইআর করেছেন সিএমওএইচ শোকজ সিএমওএইচ। তিনদিনের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি এখনও তা দেননি। এদিকে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে অভিযুক্তকে অফিসে

জানা গিয়েছে, রেয়াপাড়া গ্রামীণ হাসপাতালের ওই ব্লক অ্যাকাউন্টস

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কর্মী। ওই কর্মীদের বদলি নেই। সেই সুযোগে একই জায়গায় বছরের পর পড়েছেন। আরও কয়েকটি জায়গায় একই অভিযোগ আছে। ওই কর্মীদের ট্রান্সফার পলিসি থাকা প্রয়োজন।


স্বীকারও করেছেন। ৩১ তারিখ এফআইআর হয়েছে। সেদিনই তাঁকে এখনও রিপোর্ট পাইনি। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে তাঁকে অফিসে ঢুকতে না দেওয়ার পাঠানোর পর রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের অভিযুক্ত ন্যাশনাল হেলথ মিশনের সিএমওএইচ থেকে নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলার সিএমওএইচ হয়েছে। স্বাস্থ্যভবনও একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গড়েছে।


ম্যানেজার বিভিন্ন প্রোগ্রামের টাকা জিজ্ঞাসাবাদ করে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। তাতে ওই অ্যাকাউন্টস ম্যানেজার প্রায় ২০২১ সালে এনিয়ে তৎকালীন মুখ্য ৬৫লক্ষ টাকা তছরুপ করেছেন বলে শোকজ করা হয়। তিনদিনের মধ্যে স্বাস্থ্যভবনে পাঠান সিএমওএইচ। তারপরই স্বাস্থ্য ভবন উঠে এসেছে। স্বাস্থ্য ভবনে ওই রিপোর্ট সভাপতি শ্যামল পট্টনায়েক বলেন, ১২ আগস্ট প্রকাশ মৃধা ঝাড়গ্রামের এফআইআর করার নির্দেশ দেয়। জন্য বিএমওএইচকে নির্দেশ দেওয়া


ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। মুখ্য স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের নির্দেশে নন্দীগ্রাম-২ বিএমওএইচ অভিযুক্ত কর্মীকে অফিসে ঢুকতে নিষেধ করে দিয়েছেন। স্বাস্থ্য আধিকারিকের কাছে প্রথম অভ্যন্তরীণ তদন্তে উঠে আসে। সেই রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছিল। যদিও


আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ। অভিযোগ জমা পড়ে। যদিও সেই সময় রিপোর্ট অভিযোগের তদন্ত হয়নি। ২০২১ সালে জেলায় বদলি হন। অমিত পাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ সিএমওএইচের সিএমওএইচ-৩ সুপ্রিয় মিত্র। এরপরই একজন ডেপুটি সিএমওএইচের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি গড়া হয়। সেই হয়নি। আমার নজরে বিষয়টি আসার অ্যাকাউন্টস ম্যানেজারের বিরুদ্ধে কমিটি অভিযুক্তকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। আরও বেশ কয়েকজনকে


বলেন, স্বাস্থ্যদপ্তরের মাধ্যমে নানারকম প্রোগ্রাম হয়। সেইসব প্রোগ্রামের টাকা এব্যাপারে অভিযুক্ত অমিত পাত্র বিরুদ্ধে অনেক আগেই অভিযোগ উঠেছিল। কোনও কারণে তখন তদন্ত পর কমিটি তৈরি করে তদন্ত শুরু হয়। এফআইআর করেছেন সিএমওএইচ। তাতে অভিযুক্ত টাকা তছরুপের বিষয়টি

প্রকাশ মৃধা। অভিযুক্ত অমিত পাত্রকে বছর থেকে আর্থিক তছরুপে জড়িয়ে নজরে আনেন ওই স্বাস্থ্যজেলার ডেপুটি আত্মসাত করা হয়েছে। অভিযুক্তের কোনও মন্তব্য করতে চাননি। নন্দীগ্রাম থানার আইসি সুমন রায়চৌধুরী বলেন, রেয়াপাড়া গ্রামীণ হাসপাতালের ব্লক তদন্ত শুরু

No comments