Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

গ্রুপ ডি পদে অবৈধ নিয়োগ কত? রাজ্যের জবাব চায় হাইকোর্ট

গ্রুপ ডি পদে অবৈধ নিয়োগ কত?রাজ্যের জবাব চায় হাইকোর্ট
 ফের কলকাতা হাইকোর্টের নজরে গ্রুপ ডি পদে অবৈধ নিয়োগ! ২০১৬ সালের রিজিওনাল লেভেল সিলেকশন টেস্টের (আরএলএসটি) ভিত্তিতে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগপ্রাপ্তদের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তার…

 



গ্রুপ ডি পদে অবৈধ নিয়োগ কত?রাজ্যের জবাব চায় হাইকোর্ট


 ফের কলকাতা হাইকোর্টের নজরে গ্রুপ ডি পদে অবৈধ নিয়োগ! ২০১৬ সালের রিজিওনাল লেভেল সিলেকশন টেস্টের (আরএলএসটি) ভিত্তিতে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগপ্রাপ্তদের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তার প্রেক্ষিতে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে হাইকোর্টের নির্দেশ, ওই বছর কতজনকে বেআইনিভাবে সুপারিশ ও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তা খুঁজে বের করতে হবে। আরএলএসটি ২০১৬-র ওয়েটিং লিস্টে ৩ নম্বরে নাম থাকা সত্ত্বেও কেন নিয়োগ দেওয়া হয়নি, এই অভিযোগে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন লিপিকা সাধুখাঁ নামে এক চাকরিপ্রার্থী। মঙ্গলবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে ওই মামলা শুনানি ছিল। সেখানে লিপিকার হয়ে সওয়াল করেন আইনজীবী সৈয়দ আরিফ আহমেদ। শুনানি চলাকালীন স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবী সুতনু পাত্র আদালতকে জানান, ওই বছর ১৬৯৮টি অবৈধ নিয়োগ হয়েছিল বলে সিবিআই ইতিমধ্যে তাদের রিপোর্টে উল্লেখ করেছে। তখন বিচারপতি বসু তাঁর কাছে জানতে চান, এসএসসি কি সেই তথ্য যাচাইয়ের কাজ শেষ করেছে? সুতনুবাবু জানান, তথ্য যাচাই করা হলেও ঠিক কতজন বেআইনি নিয়োগ পেয়েছেন, সেই সংখ্যা এখনই বলা সম্ভব নয়। এরপরই বিচারপতির নির্দেশ, সিবিআই রিপোর্টের ওই ১৬৯৮ জন বেআইনি নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মী কোন কোন জেলায় কাজ করছেন, তা খুঁজে বের করতে হবে। আগামী ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে এসএসসিকে এনিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দিতে হবে।

উল্লেখ্য, এর আগে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে রিপোর্ট দিয়ে সিবিআই জানায়, গ্রুপ-ডি পর্যায়ে ২৮২৩ জন ওএমআর জালিয়াতি করে চাকরি পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২০১৬ সালের আরএলএসটির ভিত্তিতে নিয়োগপ্রাপ্ত এই ১৬৯৮ জনের তালিকা যাচাইয়ের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি বসু।

এদিকে, টেট ২০১৪-র নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত আরেকটি মামলায় এদিন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে ১৩৯ জন মামলাকারীর নম্বর মিলিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। মামলাকারীদের দাবি, তাঁদের থেকে কম নম্বর পেয়েও অনেকে চাকরি করছেন। শুধু তাই নয়, ৩০ হাজারের বেশি এমন নিয়োগ হয়েছে, যাঁদের নম্বর মামলাকারীদের থেকে কম। এই প্রেক্ষিতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্য, ‘অভিযোগ প্রমাণিত হলে ৩০ হাজার চাকরিই প্রশ্নের মুখে পড়বে।'

No comments