তমলুক জেলা হাসপাতালের সাফল্যপায়ের পাতায় ফুঁড়ে যাওয়া স্কুটির প্যাডেল বের হল জটিল অস্ত্রোপচারে স্কুটির স্টার্ট কিক প্যাডেল বিঁধে গিয়েছিল বাঁ পায়ের পাতায়।একেবারে এফোঁড়- ওফোঁড় মাঝবয়সি ওই ব্যক্তিকে রবিবার সন্ধে ৭টা নাগাদ নিয…
তমলুক জেলা হাসপাতালের সাফল্যপায়ের পাতায় ফুঁড়ে যাওয়া স্কুটির প্যাডেল বের হল জটিল অস্ত্রোপচারে
স্কুটির স্টার্ট কিক প্যাডেল বিঁধে গিয়েছিল বাঁ পায়ের পাতায়।একেবারে এফোঁড়- ওফোঁড় মাঝবয়সি ওই ব্যক্তিকে রবিবার সন্ধে ৭টা নাগাদ নিয়ে আসা হয়েছিল তমলুক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে।অবস্থার গুরুত্ব বুঝে দ্রুত অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মেডিক্যাল টিম গঠন করেন হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর ডাঃ শিবশঙ্কর দে প্রায় আড়াই ঘণ্টার জটিল অস্ত্রোপচারের পর বের করা সম্ভব হয় পায়ে গেঁথে থাকা ওই প্যাডেল।বর্তমানে স্থিতিশীল তমলুকের আমগাছিয়া এলাকার বাসিন্দা সুকুমার সিং। রবিবার সন্ধ্যায় ছুটি চালিয়ে বাজার থেকে বাড়ি ফেরার সময় রাধামণি-মানিকতলা রাস্তার কলাতলা এলাকায় আচমকা একটি কুকুর সামনে চলে এলে ঘটে যায় দুর্ঘটনা। স্কুটির স্টার্ট কিক প্যাডেল ভেঙে গিয়ে বিঁধে যায় বাঁ পায়ের পাতায়। ডাঃ শিবশঙ্কর দে বলেন, অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণে রোগীর শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। দ্রুত স্থিতিশীল করে তাঁকে ওটিতে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কারণ অস্ত্রোপচার প্যাডেল কোনওভাবেই বের করা সম্ভব ছিল না। অস্ত্রোপচারের সময় দেখা যায়। রোগীর পা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একটা হাড় ভেঙে বাইরের দিকে বেরিয়ে আসে। আমরা অনেক চেষ্টার পায়ের পাতায় বিধে থাকা স্কুটির স্টার্ট কিক প্যাডেল বের করে রক্তক্ষরণ বন্ধ করি।তমলুক থানার আমগেছিয়ার বাসিন্দা সুকুমার পেশায় ভ্যানচালক।
No comments