সত্যব্রত দাস কে তদন্তের জন্য হলদিয়া পৌরসভায় আনা হলোহলদিয়া পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সত্যব্রত দাস তার নামে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ দায়ের করেছিলেন সুতাহাটা প্রবীণ শিক্ষক তৃণমূল নেতৃত্ব কমলেশ চক্রবর্তী। অভিযোগ পেয়ে তদ…
সত্যব্রত দাস কে তদন্তের জন্য হলদিয়া পৌরসভায় আনা হলো
হলদিয়া পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সত্যব্রত দাস তার নামে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ দায়ের করেছিলেন সুতাহাটা প্রবীণ শিক্ষক তৃণমূল নেতৃত্ব কমলেশ চক্রবর্তী। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নেমেছিলেন হলদিয়া মহকুমার পুলিশ। ১৯শে অক্টোবর রাত্রি ১১টায় তাকে গ্রেফতার করে সুতাহাটা থানার পুলিশ। ২০ অক্টোবর হলদিয়া আদালতে তুলে ৭দিনের পুলিশি হেফাজতে নিয়েছিলেন সত্যব্রত দাস কে। ২৭ অক্টোবর পুনরায় আদালতে তুলে পুলিশ আরও সাত দিনের জন্য আবেদন করেন বিচারক। সমস্ত চিন্তা ভাবনা করে দুদিনের জন্য পুলিশি হেফাজত দেন সত্যব্রত দাস কে। রাত কাটলেই আদালতে তোলা হবে সত্যব্রত দাস কে। সুতাহাটা থানার পুলিশ বিশেষ নিরাপত্তা নিয়ে হলদিয়া পৌরসভায় নিয়ে এলেন তদন্তের জন্য হলদিয়া পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ার বিভাগে নিয়ে যায় সত্যব্রত দাস কে। দীর্ঘক্ষণ তদন্তের কাজ করেন এবং জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন সুতাহাটা থানার পুলিশ। সত্যব্রত দাস কে নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারী পুলিশ যে হাতে তাকে থাপ্পড় মেরেছে সেই হাত দিয়েই সত্যব্রত দাসের পা ধরাবে বলে তিনি বলেছিলেন। এরপর থেকেই সারা জেলার রাজনৈতিক তৎপরতা তুঙ্গে। সত্যব্রত দাসের আইনজীবী হৃষিকেশ সুকুল বলেছিলেন আমার মক্কেলের সম্বন্ধে কোন তথ্য পায়নি ।কেবলমাত্র তৃণমূলের নেতৃত্বে নির্দেশে কংগ্রেস নেতা কমলেশ চক্রবর্তীর অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। সত্যব্রত দাস কন্টাকটার নয় উনি কাউন্সিলার টেন্ডার কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। যে সকল কন্টাকটাররা কাজ করেন তাদের নিয়ে আসেন। সেই টেন্ডার কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন কেবলমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে বলে সাংবাদিকের মুখোমুখি হয়ে সত্যব্রত দাস জানিয়েছিলেন। তিনি বিজেপি করার অপরাধে তাকে আটকে রেখেছে বলে তিনি বলেন।
No comments