Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য রাজ্যের প্রত্যেক পুরসভাকে ৫ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হচ্ছে

করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য রাজ্যের প্রত্যেক পুরসভাকে ৫ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হচ্ছে
করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য রাজ্যের প্রত্যেক পুরসভাকে ৫ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। যেসব পুরসভার নিজস্ব হাসপাতাল রয়েছে, সেখানে জরুরি বিভাগে রোগীর…

 




করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য রাজ্যের প্রত্যেক পুরসভাকে ৫ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হচ্ছে


করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য রাজ্যের প্রত্যেক পুরসভাকে ৫ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। যেসব পুরসভার নিজস্ব হাসপাতাল রয়েছে, সেখানে জরুরি বিভাগে রোগীর প্রয়োজনীয় ওষুধের সরবরাহ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতেই ওই টাকা দেওয়া হচ্ছে বলে পুরদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। তবে ওই অর্থ প্রদানের সঙ্গেই শর্তও দেওয়া হয়েছে। জেলা হাসপাতালের ফেয়ার প্রাইস শপ থেকেই করোনার প্রয়োজনয়ে ওষুধ কিনতে হবে পুরসভাগুলিকে। উত্তর দমদম সহ বিভিন্ন পুরসভাকে চিঠি পাঠিয়ে বিষয়টি জানানো হয়েছে। 

রাজ্যে ইতিমধ্যে ১৯৪টি হাসপাতালকে কোভিড চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে। যে হারে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে, ভবিষ্যতে যদি আরও চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রয়োজন পড়ে, তার জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে রাজ্য সরকার। সেই পরিকল্পনারই অঙ্গ হিসেবে, পুর হাসপাতালগুলিকে তৈরি রাখা হচ্ছে। দমদম, দক্ষিণ দমদম, উত্তর দমদম সহ বিভিন্ন পুরসভায় ভালো হাসপাতাল রয়েছে। যেখানে সব ধরনের চিকিৎসা হয়। সেখানে করোনা রোগীরা গিয়ে যাতে ফিরে না আসেন, সেই ব্যবস্থাকে পাকাপোক্ত করতে প্রত্যেক পুরসভাকে ওই টাকা দেওয়া হচ্ছে বলে পুরমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, পুর হাসপাতালগুলি যাতে ইমার্জেন্সি কাজ চালাতে পারে, তার ব্যবস্থা করতেই টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। করোনা সংক্রমণ রোধে নিয়মিত বাজারগুলিতে স্যানিটাইজেশন এবং নজরদারি চালানোর জন্য প্রত্যেকটি পুরসভাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভিড় নিয়ন্ত্রণে কর্তব্যরত পুলিস কর্মীদের সহযোগিতা করতেও বলা হয়েছে। কলকাতা পুরসভা যেভাবে করোনা নিয়ন্ত্রণের জন্য কাজ করছে, সেইভাবে প্রত্যেক পুরসভাকে সক্রিয় হবার জন্য বলা হয়েছে। মাস্ক বাধ্যতামূলক করতে লাগাতার প্রচার চালাতে বলা হয়েছে পুরসভাগুলিকে। এদিকে সংক্রমণ বাড়লেও, হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা খুবই কম।  অধিকাংশ মানুষই হোম আইসোলেশন এ থাকছেন। এরকম একটা অবস্থায়, পুরসভা এলাকায় সেফ হোম করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যাদের মৃদু উপসর্গ রয়েছে, সেখানে থাকতে পারে তারা। এরই পাশাপাশি গরিব-দুঃস্থ মানুষের পাশে দাঁড়াতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্যের সব পুরসভাকে। চাল, ডাল, বিস্কুট, মুড়ির প্যাকেট তৈরি করে দুঃস্থদের মধ্যে বিলি করতে বলা হয়েছে পুরসভাগুলিকে।

No comments