Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

সরকারী হাসপাতলে ৫০ শতাংশ ঔষধ ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে তমলুক ও নন্দীগ্রাম সি.এম.ও.এইচ. অফিসে বিক্ষোভ-অবস্থান ও ডেপুটেশন

সরকারী হাসপাতলে ৫০ শতাংশ ঔষধ ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে তমলুক ও নন্দীগ্রাম সি.এম.ও.এইচ. অফিসে বিক্ষোভ-অবস্থান ও ডেপুটেশন

স্টেট জেনারেল ও মহকুমা হাসপাতালে সরবরাহ করা ৬৪৪ টি ঔষধের মধ্য থেকে ২৮৩ টি ঔষধ বাতিলের বিরুদ্ধে ও জেলার চিকিৎসা পরিক…

 




সরকারী হাসপাতলে ৫০ শতাংশ ঔষধ ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে তমলুক ও নন্দীগ্রাম সি.এম.ও.এইচ. অফিসে বিক্ষোভ-অবস্থান ও ডেপুটেশন



স্টেট জেনারেল ও মহকুমা হাসপাতালে সরবরাহ করা ৬৪৪ টি ঔষধের মধ্য থেকে ২৮৩ টি ঔষধ বাতিলের বিরুদ্ধে ও জেলার চিকিৎসা পরিকাঠামোর সামগ্রিক উন্নয়নের দাবিতে আজ ২৫ জানুয়ারী জেলার তমলুক ও নন্দীগ্রাম সি.এম.ও.এইচ. "র নিকট অবস্থান বিক্ষোভ ও ডেপুটেশন দিল সারা বাংলা হাসপাতাল ও জনস্বাস্থ্য রক্ষা সংগঠনে'র পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শাখা। সংগঠনের মূখপাত্র নারায়ন চন্দ্র নায়কের নেতৃত্বে চার জনের এক প্রতিনিধিদল তমলুকের সি.এম.ও.এইচ. বিভাস রায় ও পূর্ব মেদিনীপুর জেলা হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট ডাঃ ভাস্কর বৈষ্ণবকে পাঁচ দফা দাবী সম্বলিত স্মারকলিপি দেন। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ রামচন্দ্র সাঁতরা,জয়দেব ঘড়া প্রমুখ। অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি পরিচালনা করেন ডাঃ সুজিত মাইতি। অবস্থান শেষে শতাধিক মানুষের এক বিক্ষোভ মিছিল   মিছিল হাসপাতাল মোড় সংলগ্ন স্থান পরিক্রমা করে। 

নন্দীগ্রামের এ.সি.এম.ও.এইচ.- ৩ সুপ্রিয় মৈত্র স্মারকলিপি নেন। প্রতিনিধিদলে ছিলেন - দোলন মিশ্র,প্রলয় খাটুয়া প্রমুখ। 

নেতৃবৃন্দ  অভিযোগ করেন, সরকারি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র-ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র-গ্রামীণ হাসপাতালে ঔষধ ছাঁটাইয়ের পর গত ১৫ ডিসেম্বর ২০২১, রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের এক নির্দেশিকায় স্টেট জেনারেল ও মহকুমা হাসপাতালে সরবরাহকৃত ঔষধ এর সংখ্যা ৬৪৪ থেকে ৩৬১ করা হয়েছে। যা চূড়ান্ত অমানবিক। ওই বাদ দেওয়া ঔষধের তালিকায় জীবনদায়ী ক্যান্সার-ডায়বেটিস-হিমোফেলিয়া-নিউমোনিয়া-স্ত্রীরোগের ঔষধও রয়েছে। 

সংগঠনের জেলা নেতা প্রনব মাইতির অভিযোগ,  যখন সারা দেশজুড়ে করোণা সংক্রমণে জনসাধারণ দুর্বিষহ অবস্থার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন, ঠিক সেই সময় এই ঔষধ ছাঁটাই কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

 সংগঠনের আরও অভিযোগ, যখন প্রায় দু'বছর ধরে চলতে থাকা এই মহামারী পরিস্থিতিতে প্রয়োজন ছিল, বিনামূল্যে সমস্ত গরীব-মধ্যবিত্ত-খেটে খাওয়া মানুষের চিকিৎসার সুবন্দোবস্ত করা, ঠিক সেই সময় স্বাস্থ্য দপ্তর যতটুকু চিকিৎসাক্ষেত্রে পূর্বে সুযোগ ছিল- তাও সংকুচিত করছে।

No comments