পটাশপুর-১ ব্লকের বড়হাট অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংগঠনিক সভা প্রদীপ কুমার মাইতি, তমলুক ঃ ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটকে পাখির চোখ করে ঘর গোছাতে মরিয়া রাজ্যের শাসকদল। ইতিমধ্যেই সংগঠনকে ঢেলে সাজাচ্ছে তৃণমূল। তাই এখন থেকে…
পটাশপুর-১ ব্লকের বড়হাট অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংগঠনিক সভা
প্রদীপ কুমার মাইতি, তমলুক ঃ ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটকে পাখির চোখ করে ঘর গোছাতে মরিয়া রাজ্যের শাসকদল। ইতিমধ্যেই সংগঠনকে ঢেলে সাজাচ্ছে তৃণমূল। তাই এখন থেকেই সাংগঠনিকভাবে জোরকদমে শক্তিবৃদ্ধি করতে এগোচ্ছে শাসকদল তথা তৃণমূল। গেরুয়া শিবিরকে একইঞ্চিও জমি ছাড়তে নারাজ তৃণমূল। তাই এখন থেকেই পঞ্চায়েত ভোটকে লক্ষ্য রেখেই বুথস্তরে কমিটি করে সংগঠনকে আরও মজবুত করে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়বে তৃণমূল। বৃহস্পতিবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুর-১ ব্লকের বড়হাট অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংগঠনিক সভা। এ দিন বড়হাট অঞ্চল তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে সমস্ত বুথের নেতা-কর্মীদের নিয়ে সাংগঠনিক বৈঠক করা হয়েছে। সভায় শতাধিক তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা হাজির ছিলেন। পটাশপুরের বিধায়ক উত্তম বারিক জানান, বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বস্তরের মানুষের কাছে উন্নয়ন পৌঁছে দিয়েছে। তাই আপনাদেরকেও সরকারি দলের কথা মাথায় ভেবে সাংগঠনিক ক্ষমতাকে বিস্তার করতে হবে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক নিবিড় রাখতে হবে। দল যেন সাংগঠনিক পরিকাঠামোর মধ্যে আবদ্ধ থাকে। তিনি আরও জানিয়েছেন, একটি বুথে পনেরো জনের শক্তিশালী কমিটি গঠন করতে হবে। অবিলম্বে পূর্ণাঙ্গ বুথ কমিটি গঠন করে সংগঠন মজবুত করতে হবে। পঞ্চায়েতে বিরোধী শূন্য করে রাজনীতি করা একেবারেই যাবে না। যাঁরা দলে আসবেন তাঁদের সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে দলে ফিরিয়ে নেওয়া হবে। তবে পিছিয়ে পড়া বুথগুলিকে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। এ দিনের সাংগঠনিক সভায় উপস্থিত ছিলেন পটাশপুর-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি পিজুসকান্তি পন্ডা, দলের ব্লক তৃণমূলের সহ-সভাপতি বিনয় পট্টনায়ক, বড়হাট গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান দীপক কুমার মহাপাত্র, উপ-প্রধান অসিত বরণ গায়েন, ব্লকের কর্মাধ্যক্ষ কাকলি মন্ডল, দলের অঞ্চল মহিলা সভানেত্রী অনুশ্রী মাইতি প্রমুখ।
No comments