সারাবছর মলিন মুখ বিশাদ মাখা আলো, নতুন জামায় কয়েকটা দিন কাটুক ভালো।আগমনীতে ইচ্ছে পূরণ। সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদ উৎসব, বর্তমান পরিস্থিতি এবং কোভিড পরিস্থিতিতে অনেক পরিবারই অসহায় হয়ে পড়েছে, অনেক পরিবারেই ঠিকঠাক সংসার চা…
সারাবছর মলিন মুখ বিশাদ মাখা আলো, নতুন জামায় কয়েকটা দিন কাটুক ভালো।আগমনীতে ইচ্ছে পূরণ। সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদ উৎসব, বর্তমান পরিস্থিতি এবং কোভিড পরিস্থিতিতে অনেক পরিবারই অসহায় হয়ে পড়েছে, অনেক পরিবারেই ঠিকঠাক সংসার চালাতে পারছেনা,অসহায় শিল্পীদের সাথে ও পাশে সর্বদা দাঁড়িয়েছে মহিষাদল বিশ্বকলা কেন্দ্র। যেখানে সংসার ঠিকঠাক চলছে না সেখানে পরিবারের শিশুদের কিভাবে নতুন পোশাক কিনে দেবে তার বাবা মায়েরা, তাই বিশ্বকলা কেন্দ্রের ছাত্র ছাত্রীরা মহিষাদলের ছোট্ট দূর্গার বেশে এলাকায় এলাকায়, বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে দুস্থ ও অসহায় শিশুদের এবং বয়স্কদের হাতে নতুন পোশাক তুলে দিল । মহালয়ার সকালে মহামায়ার আবহনী অনুষ্ঠান -সমবেত আবৃত্তি, সংগীত, নৃত্যে, বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রের মধুর সুর ও গ্রামের শঙ্খ ধ্বনির মাধ্যমে, বিশ্ব কলা কেন্দ্রের *আগমনীতে ইচ্ছেপূরণ* নতুন পোশাক বিতরণ অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হলো মহিষাদলের গোপালপুর গ্রামে । এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, গ্রাম প্রধান প্রদীপ মাঝি , সমাজসেবক সন্তোষ গোস্বামী, পঞ্চায়েত সদস্য চন্দন গোস্বামী, অলক চক্রবর্তী, সাংবাদিক সুজিত ভৌমিক , ও বিভিন্ন গুণী মানুষ, বিশিষ্ট সমাজসেবী।সংস্থার সম্পাদক ও বাচিকশিল্পী বিশ্বনাথ গোস্বামী এবং সংস্থার সহ-সভাপতি শান্তি গোপাল চক্রবর্তী জানান আমরা চেষ্টা করেছি এই উৎসবে অসহায় মানুষরা যাতে তারা বিভিন্ন অসুবিধার মধ্য দিয়েও মুখে একটু হাসি রাখে, উৎসব টা ভালো করে কাটাতে পারে এলাকায় এলাকায় গিয়ে আমাদের এই উদ্যোগ। এতে বিভিন্ন শুভানুধ্যায়ী মানুষও প্রচুর সহযোগিতা করেছেন তাদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।এইভাবে নতুন পোশাক বিতরণ এই উৎসবের সব দিনগুলিতে ই চলবে।
No comments