বলাগেরিয়া সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক এমপ্লয়ীজ ইউনিয়ন এর ১১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা ও সংবর্ধনা সভা।একটা সময় সমবায় ব্যবস্থাপনা পিছিয়ে পড়েছিল। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলের অর্থনীতির ধ…
বলাগেরিয়া সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক এমপ্লয়ীজ ইউনিয়ন এর ১১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা ও সংবর্ধনা সভা।
একটা সময় সমবায় ব্যবস্থাপনা পিছিয়ে পড়েছিল। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলের অর্থনীতির ধারক ও বাহক সমবায় ব্যবস্থাপনা আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। গ্রাম-শহরের একটি বড় অংশের মানুষকে দিশা দেখাচ্ছে সমবায়ই। শনিবার কাঁথির বলাগেড়িয়া সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের ১১তম বার্ষিক সাধারণ সভা ও সংবর্ধনা সভায় যোগ দিতে এসে বক্তব্য রাখতে গিয়ে একথা বলেন সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মৎস্যমন্ত্রী অখিল গিরিও। এদিন ব্যাঙ্কের সভাকক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে দুই মন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এগরার বিধায়ক তরুণকুমার মাইতি, প্রাক্তন বিধায়ক জ্যোতির্ময় কর, ব্যাঙ্কের ডিরেক্টর বিকাশচন্দ্র বেজ প্রমুখ। উপস্থিত সকলকে সংগঠনের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সৌমেনবাবু বলেন, কাঁথি সাংগঠনিক জেলা সমবায়ের ক্ষেত্রে অনেক বেশি শক্তিশালী ও সমৃদ্ধশালী। কারণ তমলুক এলাকায় হাতেগোনা কয়েকটি সমবায় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সমবায়ের দু’টি দিক রয়েছে। একদিকে রয়েছেন কর্মীরা, অন্যদিকে পরিচালন কমিটি। সমন্বয় রেখে কাজ করলে সমবায় এগিয়ে চলে। একটি প্রতিষ্ঠান চালাতে গেলে কর্মীদের দাবিদাওয়া অবশ্যই থাকবে। সেটা কর্মী ও পরিচালন কমিটির মধ্যে সমন্বয় রেখে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে। অন্যদিকে, অখিলবাবু দাবিদাওয়া আদায় কিংবা কর্মসংস্কৃতি-সমবায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যুক্ত সকলকেই ঐক্যবদ্ধ ও একজোট হওয়ার আহ্বান জানান। ইউনিয়নের সম্পাদক প্রদীপ জানা বলেন, এদিন আমরা মন্ত্রীদের কাছে সংগঠনের পক্ষ থেকে নানা দাবিদাওয়া তুলে ধরেছি।
No comments