Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ব্রেকিং!! প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত আধিকারিক

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কমিটির উদ্যোগে হলদিয়া উন্নয়ন ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার আধিকারিক বিরুদ্ধে সরকারি নিয়ম বহির্ভূত অনৈতিক কাজ করার জন্য অর্থ গ্রহণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ জানিয়ে ছিলেন গত ২৪…

 




পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কমিটির উদ্যোগে হলদিয়া উন্নয়ন ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার আধিকারিক বিরুদ্ধে সরকারি নিয়ম বহির্ভূত অনৈতিক কাজ করার জন্য অর্থ গ্রহণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ জানিয়ে ছিলেন গত ২৪ জুন ।


জেলা কমিটির সভাপতি শ্যামল পট্টনায়েক।

আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ উঠল ব্লক ভূমি সংস্কার দপ্তরের আধিকারিকের বিরুদ্ধে ।টাকার বিনিময় জমির চরিত্র বদলে দেওয়া প্রতিশ্রুতি দিলেও তা করেননি ওই আধিকারিক। জেলা ভূমি সংস্কার দপ্তরে এই নিয়ে প্রতারণার অভিযোগ করা হয়েছে।


হলদিয়া পৌরসভা ২১ নম্বর ওয়ার্ডের  রায়রাচক  মৌজার জমির চরিত্র পরিবর্তনের জন্য অভিযোগকারী অমল কুমার সাহু ভূমি সংস্কার দপ্তার আধিকারিকের কাছে গিয়েছিলেন। ১৮ ডেসিমল জমিটি ছিল ডোবা। সেই ডোবা জমিকে বাস্তু জমি রূপান্তরিত করতে চেয়ে ছিলেন।

এর প্রতি ডেসিমল ছয় হাজার টাকা করে লাগবে এবং কিছু টাকা উর্দ্ধতন আধিকারিকদের ঘুষ দিলে সহজেই জমির চরিত্র পরিবর্তন হয়ে যাবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ওই আধিকারিক। ২০১৮ সালে ওই আধিকারিক প্রশান্ত সাহুকে তিনি দুই দফায় মোট ১ লক্ষ ৮ হাজার টাকা দিয়েছিলেন ।তা জমা করা হয় প্রশান্তের বাবুর ব্যক্তিগত একাউন্টে ।কিন্তু দীর্ঘ সময় কেটেছে এখন পর্যন্ত ওই জমির চরিত্র বদল করা হয়নি। অমলের অভিযোগ, ও ভূমি সংস্কার আধিকারিক  প্রতিশ্রুতি মত কাজ করার কথা বললেও তিনি ফোন ধরা বন্ধ করে দেন ।বাধ্য হয়ে তিনি জেলা ভূমি সংস্কার দপ্তর এর লিখিত অভিযোগ করেছেন ।অভিযুক্ত প্রশান্ত সাউয়ের দাবি, নিজের একাউন্টে টাকা নেওয়া টা ভুল হয়েছে। ওই ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে টাকা ফেরত দিয়ে দেব। পূর্ব মেদিনীপুরের অতিরিক্ত জেলা শাসক (ভূমি ও ভূমি সংস্কার) সুদীপ্ত পোড়েল বললেন, অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। শাসকদলের সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন এই নিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন । সরকারের ভাবমূর্তি কিছু আধিকারিকদের জন্য নষ্ট হচ্ছে সে অভিযোগ করলেন।সংগঠনের জেলা সভাপতি শ্যামল পট্টনায়েক। হলদিয়া উন্নয়ন ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার অফিস হলদিয়া উন্নয়ন ব্লকের গ্রাউন্ড ফ্লোরে ছিল।

এর আগেও আমরা অভিযোগ পেয়েছিলাম এক লোকের জায়গা অন্যের নামে লিখে নাও দেওয়া পয়সার বিনিময়ে। হলদিয়ার এক সাংবাদিকের সম্পত্তি তার পাশের বাড়ির লোকের নামে রেকর্ড হয়ে যায় পরবর্তীকালে জেলা ভূমি দপ্তর এর মামলা করার পর সঠিক কাগজপত্র দর্শিয়ে তার নামে করতে হয়েছিল। বারে বারে এই দপ্তরের উপরে অভিযোগ উঠে আসছে। বর্তমানে এই দপ্তরটি ব্রজলালচক মোড়ে চলে আসায় একজন জন প্রতিনিধি বললেন আগে পঞ্চায়েত সমিতির অফিসে থাকতেন অনেকটাই নিরাপত্তা ছিল। কিন্তু অফিসটি এখন ব্রজলালচক মোড়ে চলে এসেছে তাদের নিজস্ব গৃহে ।মানুষ সজাগ না থাকলে আরো দুর্নীতি হবে।

No comments