প্রতিনিয়ত করোণা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।চারিদিকে অ্যাম্বুল্যান্স হাহাকার। কোথাও কোথাও কয়েকগুণ ভাড়া বেশি নেওয়ার অভিযোগ প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স চালকদের।করোনা মহামারীর সময় পাঁশকুড়া পৌরসভার সামনে পড়ে নষ্ট হচ্…
প্রতিনিয়ত করোণা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।চারিদিকে অ্যাম্বুল্যান্স হাহাকার। কোথাও কোথাও কয়েকগুণ ভাড়া বেশি নেওয়ার অভিযোগ প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স চালকদের।করোনা মহামারীর সময় পাঁশকুড়া পৌরসভার সামনে পড়ে নষ্ট হচ্ছে পরিবহন দপ্তরের দেওয়া শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ট্রমা কেয়ার অ্যাম্বুল্যান্স।কয়েক বছর আগে লক্ষাধিক টাকা ব্যয় পরিবহন দপ্তরে তৎকালীন পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী উদ্যোগে পাঁশকুড়া পৌরসভা এলাকা বাসীর জন্য একটি ট্রমা কেয়ার অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়।কিন্তু কয়েক বছর ধরে পৌরসভার সামনে দাঁড়িয়ে নষ্ট হচ্ছে কয়েক লক্ষাধিক টাকার শীততাপ নিয়ন্ত্রিত অ্যাম্বুলেন্স।এই মহামারীর সময় করোনা আক্রান্ত রোগীরা প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স কিংবা প্রাইভেট গাড়িতে করে হসপিটালে যাতায়াত করতে হচ্ছে।সেখানে নিজের গাঁঠের কড়ি খরচ হচ্ছে অনেক গুণ।পাঁশকুড়া পৌরসভার সহ গ্রাম গঞ্জের করোনা আক্রান্ত রোগীদের।এলাকাবাসীর দাবি-" যদি এই অ্যাম্বুলেন্সটি চালু হত তাহলে করোনা আক্রান্ত রোগীদের অক্সিজেন দিয়ে দ্রুত হসপিটালের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া যেত। অনেক রোগী অক্সিজেনের অভাবে রাস্তাতেই মৃত্যু হচ্ছে।" যদিও পাঁশকুড়া পৌরসভার পৌরপ্রধান নন্দ মিশ্র জানান-" তৎকালীন মন্ত্রী অ্যাম্বুলেন্সটি দিলেও চালক এবং একজন টেকনিশিয়ান দেননি।টেকনিশিয়ান এবং চালকের অভাবে আমরা অ্যাম্বুলেন্সটি চালু করতে পারছিনা। আমরা দ্রুত সাধারণ রোগীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্সটি চালু করার পদক্ষেপ নিচ্ছে।" যদিও বিরোধী শিবিরের অভিযোগ-" পৌরসভার চেয়ারম্যান হয়তো করোনা ক্ষেত্রে হেলদোল নেই। আমরা অনুরোধ করছি দ্রুত এই ট্রমা কেয়ার অ্যাম্বুলেন্স টি পাঁশকুড়া বাসীর জন্য চালু করা হোক এতে উপকৃত হবে এলাকাবাসীরা।"
No comments