লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমনের সংখ্যা। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। করোনায় মৃতদেহ দাহ বা মাটি দেওয়ার জন্য এবার শ্মশানে ও কবরস্থানে জায়গা নির্দিষ্ট করার পদক্ষেপ নেওয়া হল। জেলা জেলাশাসক পান্ডে হলদিয়া বললেন প্রশাস…
লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমনের সংখ্যা। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। করোনায় মৃতদেহ দাহ বা মাটি দেওয়ার জন্য এবার শ্মশানে ও কবরস্থানে জায়গা নির্দিষ্ট করার পদক্ষেপ নেওয়া হল। জেলা জেলাশাসক পান্ডে হলদিয়া বললেন প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ব্লক আধিকারিক কে ওই জায়গা চিহ্নিতকরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত হলদিয়া ভবনে জেলার স্বাস্থ্য আধিকারিক দের নিয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শ্রম দপ্তরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি বরুণ রায় এবং জেলা প্রশাসনের স্বাস্থ্য আধিকারিক বৃন্দ সভাশেষে জেলাশাসক জানান। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ায় এখনো পর্যন্ত জেলায় মৃতের সংখ্যা প্রায় ১৭ তারমধ্যে চন্ডিপুরে করোনা হাসপাতাল মারা গিয়েছে এখনো পর্যন্ত ১৩ জন বিপদ বুঝেই আগে থেকেই সচেতন হতে চাইছে জেলা প্রশাসন। হু হু করে বাড়ছে আক্রান্ত মৃতের সংখ্যা। জেলা আক্রান্তের সংখ্যা ৩০০পেরিয়েছে। জেলা প্রশাসনের তরফে ২৫ জন বিডিওকে নিজের এলাকায় করোনার আক্রান্ত হয়ে মৃতদের জন্য শ্মশান এবং কবরস্থান করার জায়গা চিহ্নিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বেশকিছু ব্লকের বিডিও এবং ভূমি সংস্কার আধিকারিক যৌথভাবে জমি চিহ্নিত করার কাজ শুরু করে দিয়েছেন। পাশাপাশি জমি খুঁজতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে ওই আধিকারিকদের । প্রশাসন সূত্রে আরো খবর এপর্যন্ত চন্ডিপুর হাসপাতালে যেসব রোগী মারা গিয়েছেন তাদের বেশিরভাগই দীঘা বিদ্যুতিক চুল্লিতে দাহ করা হয়েছে ।গতবছরও জেলার কোভিডে মৃত দেহের সিংহ ভাগই দীঘা ও হলদিয়া দাহ করা হয়েছে। কোভিড হাসপাতাল নিকটবর্তী শ্মশান কবরস্থান নির্দিষ্ট করার জন্য জেলা প্রশাসনের এমনই নির্দেশ বলে মনে করা হচ্ছে। হলদিয়া ব্লক উন্নয়ন আধিকারিক বললেন এলাকার একটি জমি চিহ্নিত করা হয়েছে শ্মশান কবরস্থান করার জন্য স্থানীয় পঞ্চায়েত এর সঙ্গে কথা বলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। জেলাশাসক শ্মশান কবরস্থান চিহ্নিতকরণের কাজ প্রাথমিক স্তরে রয়েছে বলে জানালেন। এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
No comments