সারা ভারতবর্ষে covid 19 এর দ্বিতীয় পর্যায়ের ঢেউ আছড়িয়ে পড়েছে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ মহামারী আকারে জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে যাতে ছড়িয়ে না পারে তার জন্য যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ময়না সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক রাজীব সরদার মহাশয় ও ময়না…
সারা ভারতবর্ষে covid 19 এর দ্বিতীয় পর্যায়ের ঢেউ আছড়িয়ে পড়েছে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ মহামারী আকারে জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে যাতে ছড়িয়ে না পারে তার জন্য যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ময়না সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক রাজীব সরদার মহাশয় ও ময়না স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডাক্তারবাবু অশোক মাইতি মহাশয় এর নেতৃত্বে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এই সভায় অংশগ্রহণ করেন পঞ্চায়েত প্রতিনিধিসহ স্বাস্থ্যকর্মীরা পুলিশ প্রশাসন নিয়ে গঠিত একটি টাক্সফোর্স।ময়না সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক রাজীব সরদার বলেন গতবারের তুলনায় এবারের করোনা ভাইরাসে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ যে আসছে তার সঙ্গে আমাদের লড়াই করতে হবে। ডারউইনের তত্ত্ব মনে করিয়ে দিয়ে বলেন যারা লড়াই করতে সমর্থ হবে তারাই টিকে যাবে। গতবারে পরি যায় শ্রমিকদের যেমন চিকিৎসা করা হয়েছিল এবারও সেই ভাবে চিকিৎসা করা হবে। গতবারই টেস্ট কিট না থাকায় চিকিৎসা বিলম্ব হয়েছিল কিন্তু এবারে টেস্ট কিট আছে দ্রুত চিকিৎসা করা সম্ভব হবে। করণা আক্রান্ত রোগী খুব মারাত্মক না হলে হোম আইসোলেশন এ ব্যবস্থা করতে হবে। পঞ্চাশের উর্ধে করনা আক্রান্ত ব্যক্তি যাদের শ্বাস কষ্ট আছে তাদের হসপিটালে গিয়ে চিকিৎসা করতে হবে। এই সময়ে বিভিন্ন জায়গায় পূজো পার্বণ, মেলা ,অনুষ্ঠান বাড়ি ,বিয়ে বাড়ি ,বাজার যেখানে যেখানে জমায়েত হয় সেগুলোতে মাক্স স্যানিটাইজার ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষ করে বাজারগুলিতে প্রতি সপ্তাহে স্যানিটাইজার এর ব্যবস্থা করতে হবে।পুলিশ প্রশাসনকে জনসাধারণের উদ্দেশে মাইকিং করে সচেতনতা বাড়ানোর পরামর্শ দিলেন। ময়না স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডাক্তার অশোক মাইতি মহাশয় জানালেন এখনো পর্যন্ত ময়না তে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩১ জন। ১৬ ই জানুয়ারি থেকে kabid 19 এর ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু এই মুহূর্তে হাসপাতালে এই টিকা পর্যাপ্ত পরিমাণে নেই।যাদের প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছিল তাদেরকেই দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হচ্ছে। সুতরাং সবাইকে সচেতন থাকতে হবে ।প্রত্যেককেই মাক্স স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে।
No comments