কাঁথি পৌরসভায় ময়লা-আবর্জনা সংগ্রহ করার আধুনিক প্রযুক্তির লক্ষ লক্ষ টাকার গাড়ী ও অটো দীর্ঘদিন দিন পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছে। পূর্বতন পৌর বোর্ডের কোন হেলদোল ছিল না। অথচ স্বচ্ছ অভিযান নিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা নয়ছয় হয়েছে। স্হায়ী ড্রাইভার ৫ জন …
কাঁথি পৌরসভায় ময়লা-আবর্জনা সংগ্রহ করার আধুনিক প্রযুক্তির লক্ষ লক্ষ টাকার গাড়ী ও অটো দীর্ঘদিন দিন পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছে। পূর্বতন পৌর বোর্ডের কোন হেলদোল ছিল না। অথচ স্বচ্ছ অভিযান নিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা নয়ছয় হয়েছে। স্হায়ী ড্রাইভার ৫ জন ও অস্হায়ী ১১ জন ড্রাইভার( মোট ১৬ জন)গণের অনেকে এখনও পৌরসভা বহির্ভূত কাজ নিয়ে ব্যস্ত।পৌরসভার সাথে যুক্ত নন এমন অনেকের সেবায় থেকে বেতন পেয়ে যাচ্ছেন। জঞ্জাল স্তূপীকৃত অবস্থায় থেকে কাঁথি শহরের অনেক জায়গায় দূষণ চড়াচ্ছে।
স্যানিটারী ইন্সপেক্টরকে জঞ্জাল সাফাই বিভাগের দায়িত্ব দিয়ে রাখা হয়েছে।লক্ষ লক্ষ টাকার সাফাই যন্ত্র ব্যবহৃত না হওয়ায় অন্তর্জলী যাত্রার পথে।অথচ জঞ্জাল সাফাই করার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা মাস্টার রোল করে নয়ছয় করা হচ্ছে। শববাহী গাড়ীর পরিষেবা দিন-রাত সুনিশ্চিত থাকে না। শববাহী গাড়ী ভাড়ার সবটা পৌরসভার তহবিলে জমা পড়ে না। জঞ্জাল সাফাই বিভাগের কাজকর্ম চরম বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে।
পৌর নাগরিক দের বিভিন্ন অভিযোগ পেয়ে আজ সরজমিন তদন্তে যান পৌরসভার প্রশাসকমন্ডলী র সদস্য মামুদ হোসেন,সুপ্রকাশ গিরি, সুবল মান্না ও রত্নদীপ মান্না প্রমুখ। জঞ্জাল সাফাই বিভাগের কাজকর্মের চরম বেহাল অবস্থার তদন্ত রিপোর্ট আজ কাঁথি পৌরসভার প্রশাসক মন্ডলীর চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মাইতি কে জমা দেওয়া হয়েছে। পৌর প্রশাসকমন্ডলীর সদস্য মামুদ হোসেন বলেন পৌর প্রশাসকমন্ডলীর জরুরী সভা ডেকে জঞ্জাল সাফাই বিভাগ সহ অন্যান্য বিভাগের কাজকর্ম পর্যালোচনা করার জন্য পৌর প্রশাসকমন্ডলী চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মাইতি কে অনুরোধ করা হয়েছে।
No comments