কামারদা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীসম্মেন

পূর্বমেদিনীপুর জেলার খেজুরী-১ ব্লকের কামারদা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীসম্মেলন অাজ বাঁশগোড়া  বাজার সংলগ্ন মাঠে জনজোয়ারে পরিণত হয়।কর্মীসম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারম্যান নির্মল পাত্র। বক্তব্য রাখেন জেলা তৃ…

 

পূর্বমেদিনীপুর জেলার খেজুরী-১ ব্লকের কামারদা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীসম্মেলন অাজ বাঁশগোড়া  বাজার সংলগ্ন মাঠে জনজোয়ারে পরিণত হয়।কর্মীসম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারম্যান নির্মল পাত্র। বক্তব্য রাখেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের কোঅরডিনেটর তথা সহকারী সভাধিপতি সেক সুপিয়ান, জেলা কোঅরডিনেটর তথা প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন, জেলা কর্মাধ্যক্ষ ডাঃ পার্থ প্রতিম দাস, জেলা কোমেন্টর হাবিবুর রহমান, বিমান নায়ক,শশাঙ্ক শেখর জানা, অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অমিতাভ দাস, দেবাশীষ পাহাড়ী, শ্রাবণী মাইতি, রামকৃষ্ণ দাস, জালল উদ্দিন খাঁন, গ্রাম প্রধান রাজশ্রী গিরি,পরমেশ্বর মন্ডল,অাজিজুল রহমান, নওসাদ অালি,চন্দন মাল, দেবাশীষ পন্ডা প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। জেলা কোঅরডিনেটর মামুদ হোসেন বলেন অনেক লড়াই-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে কামারদা তথা খেজুরী এলাকায় শাম্তি,সম্প্রীতি ও উন্নয়নের জোয়ার বয়ে চলেছে। গত লোকসভা নির্বাচনে বামফ্রন্টের সমর্থক রা বিজেপিকে ভোট দিয়ে পরিপুষ্ট করেছেন।কিন্তু যারা তৃণমূল কংগ্রেসের ক্ষমতা ভোগ করে গনতন্ত্র কে ধ্বংস করল,সন্ত্রাস সৃষ্টি করল,পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়ন করতে দিল না,যারা দুর্নীতি, স্বজনপোষণ ও তোলাবাজী করল তারাই বিজেপি তে গিয়ে অাদি বিজেপির উপর অাক্রমণ করতে ব্যস্ত।একদিকে কেন্দ্রীয় সরকারের জনবিরোধী নীতির ফলে জনজীবনে বিপর্যয় নেমে এসেছে অপরদিকে অাদি ও নব্য বিজেপির লড়াইয়ের ফলশ্রুতিতে সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ করেন মামুদ হোসেন। অপরদিকে জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে  মা-মাটি-মানুষের সরকারের জনমুখী প্রকল্প সফল রূপায়ণের মাধ্যমে বাংলার অাপমর মানুষ উন্নয়নের সুফল পেয়েছেন।বাংলায় শান্তি, সম্প্রীতি ও সহাবস্থানের বাতাবরণ মজবুত হয়েছে। অথচ বিজেপি দেশের অর্থনীতি কে দেউলিয়া করে বিভেদ ও মেরুকরণের রাজনীতির পথ বেছে নিয়েছে বলে জানান মামুদ হোসেন। দেশ ও রাজ্যের সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃতীয় বারের জন্য মা-মাটি-মানুষের সরকার প্রতিষ্ঠা করার অাবেদন জানান মামুদ হোসেন।