একটা নয়,পরপর তিন তিনটে কুমির পাওয়া গেলো পূর্বমেদিনীপুরের বিভিন্ন জায়গায়। প্রথমে খেজুরিতে পরপর দুবার এবং এখন পটাসপুরের খরিগেরিয়ার কাছে মাছ ধরতে গিয়ে জালে ধরা পড়ে। প্রথমে এটিকে গো সাপ ভাবে স্থানীয় বাসিন্দারা । ঘড়িয়াল বা অন…
একটা নয়,পরপর তিন তিনটে কুমির পাওয়া গেলো পূর্বমেদিনীপুরের বিভিন্ন জায়গায়।
প্রথমে খেজুরিতে পরপর দুবার এবং এখন পটাসপুরের খরিগেরিয়ার কাছে মাছ ধরতে গিয়ে জালে ধরা পড়ে। প্রথমে এটিকে গো সাপ ভাবে স্থানীয় বাসিন্দারা । ঘড়িয়াল বা অন্যকিছু নয়, প্রকৃত কুমিরই বটে।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে পূর্ব মেদিনীপুরের কোথাও কুমির প্রকল্প বা কুমির চাষ করা হয় না। তাহলে কোথা থেকে এলো এই কুমির বাচ্চা?
এই প্রশ্নের উত্তরে পরিবেশ বন্ধু সোমনাথ দাস অধিকারী বলেন, লকডাউনে মানুষ ঘরবন্দী হয়ে যাওয়ায় খোলামেলা পরিবেশ পেয়ে কুমির বাচ্চা গুলি সুন্দরবন বা উড়িশ্যা থেকে পথ ভুল করে মিষ্টি জলে চলে এসেছে।
এখন কুমিরটিকে বায়ো ডাইভারসিটি বোর্ডের অনুমতি নিয়ে এগরা কলেজের অধ্যাপক সুদীপ্ত ঘোড়াই র হাতে তুলে দেওয়া হবে। এগরা কলেজে রেখেই কুমিরটি কোথা থেকে এসেছে তা নিয়ে গবেষণা করবেন সুদীপ্ত বাবু। যদি উৎস মা কুমির এই উপকূলে কোথাও নেই তো !!!
No comments