লকডাউনের জেরে কর্মহীন হয়ে পড়ছে।ফলে কর্মীরা একদিকে যেমন করোনার থেকে মানুষকে সচেতন করছে তেমনি অপরদিকে ডেঙ্গু ম্যালেরিয়া চিকনগুনিয়া সহ বিভিন্ন জ্বর এবং বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে প্রচার লিফল…
লকডাউনের জেরে কর্মহীন হয়ে পড়ছে।ফলে কর্মীরা একদিকে যেমন করোনার থেকে মানুষকে সচেতন করছে তেমনি অপরদিকে ডেঙ্গু ম্যালেরিয়া চিকনগুনিয়া সহ বিভিন্ন জ্বর এবং বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে প্রচার লিফলেট ব্লিচিং পাউডার সরকারি ভাবে পৌঁছে দেওয়াই কাজ।আর এই কাজের প্রতিটা কর্মী দৈনিক ১৭৫ টাকা করে মজুরি পেত মাসে মোট সাড়ে তিন হাজার টাকা হতো কিন্তু লকডাউন ও করোনাভাইরাস ফলে একদিকে এই কর্মীদের মাসিক বেতন ঠিকমত পারছে না।অন্যদিকে কাজ ঠিকমতো হচ্ছে না যার ফলে নিজেদের সংসার চালাতে সমস্যায় পড়েছে এই কর্মীরা।এসব মিলিয়ে বুধবার পূর্ব মেদিনীপুরের ২ ব্লকের বিডিও কাছে স্মারকলিপি জমা দেন এবং বিডিও অফিসের সামনে গ্ৰামীন সম্পদ কর্মীরা প্লাকাট হাতে ধরে মজুরি মূল্য বৃদ্ধির দাবি এবং প্রত্যেক মাসে সঠিক টাইমে বেতন প্রদান, ন্যূনতম মাসিক ১৫০০০ টাকা করে বেতন দিতে হবে,সামাজিক নিরীক্ষা কাজে যুক্ত করা সহ তাদের স্বাস্থ্য বীমার আওতায় আনার দাবিতে পটাশপুর২ ব্লকের বিডিও অফিসে শতাধিক গ্রাম সম্পদ কর্মীরা স্মারকলিপি জমা দেন।এদিনের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে ছিলেন জেলা কমিটির সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস মহাপাত্র,পটাশপুর ২ ব্লক ইউনিয়নের সভাপতি সঞ্জীব মাইতি, সম্পাদিকা প্রতীমা দাস প্রমুখ।
No comments