করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত হলেন এগরার বিধায়ক সমরেস দাস ।তিনি পঞ্চম তৃনমূল বিধায়ক যিনি এই ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন।পরিবারের বাকী সদস্যদের সাথে বিধায়ক সমরেশ দাসও তাঁর লালারস পরীক্ষা করেছিলেন।
জানা গেছে বিধায়ক তথা বলাগেড়িয়া সেন্ট্রাল কো…
করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত হলেন এগরার বিধায়ক সমরেস দাস ।তিনি পঞ্চম তৃনমূল বিধায়ক যিনি এই ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন।পরিবারের বাকী সদস্যদের সাথে বিধায়ক সমরেশ দাসও তাঁর লালারস পরীক্ষা করেছিলেন।
জানা গেছে বিধায়ক তথা বলাগেড়িয়া সেন্ট্রাল কো অপারেটিভ ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান সমরেশ দাস করোনাতে আক্রান্ত হলেও তাঁর পরিবারের বাকী সদস্যরা নেগেটিভ।তাঁকে পাঁশকুড়াতে বড়মা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে পরিবার সুত্রে জানা গেছে।
এর আগে ফালতা তৃণমূল বিধায়ক তমোনাশ ঘোষ করনা আক্রান্ত হন । হাসপাতালেই গত ২৪ জুন
শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন ।এরপর দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। কলকাতার এপোলো হাসপাতালে চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন বিধাননগরের বিধায়ক।
পানিহাটির বিধায়ক তথা বিধানসভার তৃণমূলের মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছিলেন। তিনি সুস্থ হয়ে উঠেছেন।অপরদিকে কুমারগঞ্জের বিধায়ক তোরাফ হোসেন মন্ডল করুণা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন।এর মধ্যেই পুর্ব মেদিনীপুর জেলার বর্ষিয়ান বিধায়ক আক্রান্ত হলেন করোনা ভাইরাসে।
অপরদিকে প্রতিদিন হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। তার ফলে সকলেরই কপালের ভাঁজ চওড়া হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে অযথা আতঙ্কিত না হওয়ার বার্তাই দিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা। কেন আতঙ্কিত হবেন না, শনিবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে সে সম্পর্কে দশ দফা যুক্তিও দিলেন তিনি।
সংক্রমণ বাড়লেও বাংলায় এখনই পুরো লকডাউনের পরিস্থিতি নেই বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা। তিনি বলেন, “এখনই বাংলায় পুরো লকডাউনের কোনও সম্ভাবনা নেই। এখনও সেই পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।” তবে কনটেনমেন্ট জোনে যেমন কড়া লকডাউন চলছে তা চলবে বলে
No comments