Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

কেলেঘাই নদীর বর্তমান জলস্ফীতিজনিত সমস্যা জরুরি ভিত্তিতে সংস্কারের আবেদন জানিয়ে সেচ মন্ত্রি, জেলাশাসক ও সেচ দপ্তরে স্মারকলিপি!

কেলেঘাই নদীর বর্তমান জলস্ফীতিজনিত সমস্যা জরুরি ভিত্তিতে সংস্কারের আবেদন জানিয়ে সেচ মন্ত্রি, জেলাশাসক ও সেচ দপ্তরে  স্মারকলিপি!
কেলেঘাই নদীর বর্তমান জলস্ফীতিজনিত সমস্যা জরুরী ভিত্তিতে মোকাবিলা সহ ঢেউভাঙ্গা থেকে নাঙ্গলকাটা পর্যন্ত …

 


কেলেঘাই নদীর বর্তমান জলস্ফীতিজনিত সমস্যা জরুরি ভিত্তিতে সংস্কারের আবেদন জানিয়ে সেচ মন্ত্রি, জেলাশাসক ও সেচ দপ্তরে  স্মারকলিপি!


কেলেঘাই নদীর বর্তমান জলস্ফীতিজনিত সমস্যা জরুরী ভিত্তিতে মোকাবিলা সহ ঢেউভাঙ্গা থেকে নাঙ্গলকাটা পর্যন্ত অংশটি আগামী নভেম্বর মাস থেকেই জোরকদমে পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের আবেদন জানিয়ে সেচমন্ত্রী,জেলাশাসক ও সেচ দপ্তরের চিফ ইঞ্জিনিয়ারের নিকট স্মারকলিপি।পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেলেঘাই নদীর বর্তমান জলস্ফীতিজনিত সমস্যা জরুরী ভিত্তিতে মোকাবিলা সহ ঢেউভাঙ্গা থেকে নাঙ্গলকাটা পর্যন্ত অংশটি আগামী নভেম্বর মাস থেকেই জোরকদমে পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের আবেদন জানিয়ে আজ মেদিনীপুর জেলা বন্যা-ভাঙন প্রতিরোধ কমিটির পক্ষ থেকে রাজ্যের সেচমন্ত্রী,দুই জেলার জেলাশাসক ও সেচ দপ্তরের চিফ ইঞ্জিনিয়ারের নিকট স্মারকলিপি দেওয়া হয়। 

কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক স্মারকলিপিতে অভিযোগ করেন,কেলেঘাই নদীর নিম্নাংশ দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ার ফলে ফি বছর বর্ষার সময় একটু বেশি বৃষ্টি হলেই বা ঝাড়খন্ড এলাকার জলাধারগুলি থেকে জল ছাড়া হলে দুই মেদিনীপুর জেলার বিশেষত: পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুর-এক ও দুই,পটাশপুর-এক ও দুই,পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং,নারায়ণগড় ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকার হাজার হাজার মানুষজন চরম সমস্যার সম্মুখীন হন। গত ২০২১ সালে কেলেঘাইয়ের তালছিটকিনিতে নদীবাঁধ ভেঙে বিধ্বংসী বন্যার পর ওই গুরুত্বপূর্ণ নদীর ভেতর বেআইনি ইটভাটা,মাছের ভেড়ি উচ্ছেদ সহ নদীর নাঙ্গলকাটা থেকে ঢেউভাঙ্গা পর্যন্ত অংশটি পূর্ণ সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। কিন্তু তারপর কার্যত বিশেষ কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় বর্তমানে অতিবৃষ্টি ও ব্যারেজ থেকে অত্যধিক পরিমাণে জল ছাড়ার কারণে নদীর ওই অংশে বর্তমানে বিপদসীমার উপর দিয়ে জল বইছে। কয়েকটি জায়গায় ইতিমধ্যে ধস ও ঘোগ তৈরি হয়েছে। বৃষ্টি চলতে থাকলে বা ব্যারেজের জল ছাড়ার পরিমাণ বাড়লে যে কোনো সময় নদীবাঁধ ভেঙে এলাকা প্লাবিত হতে পারে। 

নারায়নবাবুর আরো অভিযোগ,চলতি বর্ষার প্রায় দু মাস পূর্বে নদীর ওই অংশের খানিকটা জায়গা সংস্কারে হাত দিয়েছিল ডব্লিউ বি এম ডি টি সি এল কর্তৃপক্ষ নিযুক্ত এক ঠিকাদার। নো কস্ট পদ্ধতিতে কাজের ফলে কার্যত: সে কাজ বিশেষ এগোই নি। 

উনি জানান,এই পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান জলস্ফীতিজনিত পরিস্থিতি জরুরী ভিত্তিতে মোকাবিলা সহ নভেম্বর মাস থেকেই যাহাতে নদীর ঐ এলাকা পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের কাজ শুরু করে বর্ষার মধ্যে শেষ করা হয়,তার সুব্যবস্থা করতে  অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়ে আজকে ই. মেল. মারফত সেচমন্ত্রী মানস ভূঁইয়া,পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা শাসক,সেচ দপ্তরের চিফ ইঞ্জিনিয়ারকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। অতি সত্বর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে আমরা ভুক্তভোগীদের নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব বলে নারায়নবাবু জানান।

No comments