Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

বর্গভীমা মন্দিরে উপচে পড়ল ভক্তদের ভিড়!

রাজরাজেশ্বরী বেশে মাকে আরাধনা, বর্গভীমা মন্দিরে উপচে পড়ল ভক্তদের ভিড়!ঘড়ির কাঁটায় তখন ভোর ৪টে। তমলুক শহরে বর্গভীমা মায়ের মন্দিরের দরজা খুলতে তখনও প্রায় দু’ঘণ্টা বাকি। অথচ, মন্দিরের সামনে কাতারে কাতারে ভক্তের ঢল। আরেক কোনায় পৌঁছে য…



রাজরাজেশ্বরী বেশে মাকে আরাধনা, বর্গভীমা মন্দিরে উপচে পড়ল ভক্তদের ভিড়!

ঘড়ির কাঁটায় তখন ভোর ৪টে। তমলুক শহরে বর্গভীমা মায়ের মন্দিরের দরজা খুলতে তখনও প্রায় দু’ঘণ্টা বাকি। অথচ, মন্দিরের সামনে কাতারে কাতারে ভক্তের ঢল। 

আরেক কোনায় পৌঁছে যান। পুজো দেওয়ার পর অনেকেই মন্দিরে ছবি তোলেন। এদিন পাঁচ-ছ’রকম ভাজা, পাঁচ-ছ’রকমের মাছের পদ, দই, মিষ্টি, পাঁপড় সহ মাকে ভোগ নিবেদন করা হয়। এদিনের ভোগে বলি দেওয়া পাঁঠার মাংস এবং সুরা মায়ের কাছে নিবেদন করা হয়।

পুজোর দিন মায়ের দর্শন পেতে হাজার হাজার ভক্ত ভিড় করায় শহরের ভিতর যানজট তৈরি হয়। সেই যানজট সামাল দিতে হিমশিম খায় পুলিশ। সারাদিন মন্দিরে পুজো, অঞ্জলি দেওয়া, ধূপ ও মোমবাতি জ্বালানো চলতেই থাকে। বহু ভক্ত মনোস্কামনা পূরণের জন্য মানত করেন। সন্ধ্যার পর বিভিন্ন পুজো কমিটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নিয়ে মন্দিরে আসে। পুরনো রীতি মেনে মায়ের কাছে পুজো দেওয়ার পর নিজেদের ক্লাবে পুজো শুরু করেন। সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টার পর অবধি সেই শোভাযাত্রা চলে।

এদিন সন্ধ্যা আরতির পরই মন্দিরে বিশেষ পুজো শুরু হয়। হোমযজ্ঞ, পাঁঠাবলি সহ ভোর ৪টে পর্যন্ত পুজো চলে। তারপর আধ ঘণ্টার জন্য দেবী বর্গভীমার বিশ্রামের ব্যবস্থা করা হয়। অতীতের ধারা বজায় রেখে তাম্রলিপ্ত রাজ পরিবারের পক্ষ থেকেও মায়ের কাছে পুজো দেওয়া হয়। সেইসঙ্গে পাঁঠাবলিও দেওয়া হয়। এছাড়াও মন্দির কমিটির উদ্যোগে মায়ের কাছে পাঁঠাবলি দেওয়া হয়। কাঁথি, হলদিয়া, ভগবানপুর ও চণ্ডীপুর সহ পূর্ব মেদিনীপুরের নানা প্রান্ত থেকে হাজার হাজার ভক্ত এদিন মায়ের মন্দিরে পুজো দিতে আসেন।

বর্গভীমা মাতা মন্দির কমিটির সম্পাদক শিবাজি অধিকারী বলেন, কালীপুজোর দিন মায়ের মন্দিরে ভক্ত সমাগম অনেকগুণ বেশি হয়। সকাল থেকেই মন্দিরে ভক্তদের ভিড় রয়েছে। ভক্তরা মায়ের কাছে পুজো দেন। অতিরিক্ত ভিড়ের কথা মাথায় রেখে বাড়তি স্বেচ্ছাসেবক থেকে পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন ছিল। সন্ধ্যার পর বিভিন্ন পুজো কমিটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নিয়ে আসে। সন্ধ্যা আরতির পরই সারারাত ধরে মায়ের পুজো হয়। তমলুকের বর্গভীমা

No comments