Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

শহীদ মাতঙ্গিনী কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের স্টেশন ম্যানেজারের নিকট বিক্ষোভ-ডেপুটেশনের ডাক!

শহীদ মাতঙ্গিনী কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের স্টেশন ম্যানেজারের নিকট  বিক্ষোভ-ডেপুটেশনের ডাক!
বিদ্যুৎ কানেকশনের লোডবৃদ্ধির কারণে অযৌক্তিক অতিরিক্ত সিকিউরিটি চার্জ নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গ্রাহকদের মধ্যে  তীব্র ক্ষোভ!  সংবাদদাতা-নারায়ণ …

 

শহীদ মাতঙ্গিনী কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের স্টেশন ম্যানেজারের নিকট  বিক্ষোভ-ডেপুটেশনের ডাক!


বিদ্যুৎ কানেকশনের লোডবৃদ্ধির কারণে অযৌক্তিক অতিরিক্ত সিকিউরিটি চার্জ নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গ্রাহকদের মধ্যে  তীব্র ক্ষোভ! 

 সংবাদদাতা-নারায়ণ চন্দ্র নায়ক: প্রতিবাদে আজ জঁফুলিতে বিদ্যুৎ গ্রাহক সভা। শহীদ মাতঙ্গিনী কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের স্টেশন ম্যানেজারের নিকট  বিক্ষোভ-ডেপুটেশনের ডাক।সম্প্রতি বিদ্যুৎ গ্রাহকদের কানেকশনের লোডবৃদ্ধির কারণে অতিরিক্ত সিকিউরিটি বাবদ অর্থ আদায়ের জন্য পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন কাস্টমার কেয়ার সেন্টারগুলির সাথে শহীদ মাতঙ্গিনী কাস্টমার কেয়ার সেন্টারেও নতুন করে কোটেশন পাঠানো হয়েছে। ফলস্বরূপ সমস্ত স্তরের বিদ্যুৎ গ্রাহকদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যুৎ গ্রাহকদের সংগঠন অল বেঙ্গল ইলেকট্রিসিটি কনজিউমার্স অ্যাসোসিয়েশন(অ্যাবেকা)

বিদ্যুৎ বন্টন কোম্পানির উপরোক্ত বেআইনি কার্যক্রমের বিরুদ্ধে গত শুক্রবার মেচেদায় জেলাগত এক সভা থেকে জেলা জুড়ে তীব্র গ্রাহক আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। ওই পরিপ্রেক্ষিতে আগামীকাল তমলুকের শহীদ মাতঙ্গিনী কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের বিক্ষোভ ডেপুটেশনের ডাক দেওয়া হয়েছে। তারই প্রস্তুতিতে আজ সন্ধ্যায় কোলাঘাটের জঁফুলি প্রাইমারি স্কুলে গ্রাহকদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের জেলা কমিটির অফিস সম্পাদক নারায়ন চন্দ্র নায়ক ও শহীদ মাতঙ্গিনী কাস্টমার কেয়ার সেন্টার কমিটির সম্পাদক অশোক পাত্র। 

নারায়নবাবু বলেন,বিদ্যুতের রেগুলেশন অনুযায়ী পুরনো গ্রাহকদের বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়ার সময় যে সিকিউরিটি বাবদ অর্থ নেওয়া হয়েছিল,তার উপর ৬ শতাংশ সুদ গ্রাহককে দেওয়া হয়েছে কিনা তার হিসাব না করেই বর্তমানে অতিরিক্ত সিকিউরিটি বাবদ অর্থ দাবী করছে বিদ্যুৎ বন্টন কোম্পানি। আবার ওই সিকিউরিটির সঙ্গে লোড অ্যানহেন্সমেন্ট চার্জ নামে অন্যায়ভাবে একটা পরিমাণ টাকা কোটেশনে যুক্ত করা হয়েছে। আশ্চর্যের বিষয়,বেশ কিছু গ্রাহকের সিকিউরিটির পরিমাণ বিলে জিরো দেখানো হয়েছে,যা অসম্ভব। ৩০-৪০ বছর আগে বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়ার সময় সিকিউরিটি বাবদ অর্থ না নিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার কথা নয়। গ্রাহকের কাছে ৩০-৪০ বছরের পূর্বের রসিদ না থাকার সুযোগ নিয়ে বিদ্যুৎ দপ্তর এখন সিকিউরিটি বাবদ বিরাট পরিমান টাকা দাবী করছে। 

অশোক পাত্র বলেন,অবিলম্বে বিদ্যুৎ বন্টন কোম্পানি বিদ্যুৎ আইন না মেনে সিকিউরিটি বাবদ অতিরিক্ত অর্থ জোরপূর্বক আদায় করার চেষ্টা করলে গ্রাহকরা তা প্রতিরোধ করবে। সে কথাই স্টেশন ম্যানেজারকে জানানোর জন্য আগামীকাল কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে গ্রাহকদের বিক্ষোভ ডেপুটেশনের ডাক দেওয়া হয়েছে। আমরা সর্বস্তরের গ্রাহকদের এলাকায় এলাকায় গ্রাহক প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তোলার আহ্বান জানাচ্ছি। 



No comments