দুর্গাপূজা কমিটিগুলিকে বিদ্যুতের ৮০ শতাংশ ভর্তুকি ঘোষণার পাশাপাশি রাজ্যের গৃহস্থ বিদ্যুৎ গ্রাহকদেরও ২০০ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুতে ভর্তুকি দেওয়ার দাবী!সংবাদদাতা- নারায়ণ চন্দ্র নায়ক: দুর্গাপূজা কমিটিগুলিকে বিদ্যুতের ৮০ শতাংশ ভর্তুকি ঘ…
দুর্গাপূজা কমিটিগুলিকে বিদ্যুতের ৮০ শতাংশ ভর্তুকি ঘোষণার পাশাপাশি রাজ্যের গৃহস্থ বিদ্যুৎ গ্রাহকদেরও ২০০ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুতে ভর্তুকি দেওয়ার দাবী!
সংবাদদাতা- নারায়ণ চন্দ্র নায়ক: দুর্গাপূজা কমিটিগুলিকে বিদ্যুতের ৮০ শতাংশ ভর্তুকি ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের গৃহস্থ বিদ্যুৎ গ্রাহকদেরও ২০০ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুতে ভর্তুকির দাবী জানালো-বিদ্যুৎ গ্রাহকদের সংগঠন অল বেঙ্গল ইলেক্ট্রিসিটি কনজিউমার্স অ্যাসোসিয়েশন "অ্যাবেকা"।সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত বিশ্বাস এক বিবৃতিতে বলেন, কৃষি প্রধান পশ্চিমবঙ্গে কৃষি বিদ্যুতের দাম দেশের মধ্যে সর্বাধিক। তামিলনাডু, তেলেঙ্গানা,অন্ধ্রপ্রদেশ,পাঞ্জাবে পুরোপুরি বিনামূল্যে, কর্নাটকে ১০ কিলোওয়াট পর্যন্ত বিনামূল্যে,হরিয়ানায় ১০ পয়সা প্রতি ইউনিট দামে কৃষি বিদ্যুৎ গ্রাহকরা বিদ্যুৎ পায়। ক্ষুদ্র শিল্পে মিনিমাম চার্জ প্রতিমাসে কেভিএ প্রতি ২০০ টাকা করার ফলে রাজ্যের প্রায় ৫০ শতাংশ গমকল,হাস্কিংকল সহ অন্যান্য ক্ষুদ্র শিল্প বন্ধ হয়ে গিয়েছে। গৃহস্থে পাঞ্জাবে ৩০০ ইউনিট, দিল্লিতে ২০০ ইউনিট,কর্ণাটকে ২০০ ইউনিট, তামিলনাডু ও তেলেঙ্গানায় ১০০ ইউনিট পর্যন্ত বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। আর এই রাজ্যে গৃহস্থ গ্রাহকদের নূন্যতম ৫ টাকা,সর্বাধিক ৯ টাকা ২২ পয়সা প্রতি ইউনিটের দাম দিতে হয়।
সুব্রত বিশ্বাসের বক্তব্য- রাজ্য সরকারের ভর্তুকি দেওয়ার জন্য কোন টাকার যে অভাব নেই,তা সাম্প্রতিক দুর্গা পুজো কমিটিগুলিকে ৮০ শতাংশ ভর্তুকীর ঘোষণাই প্রমাণ করছে। আমাদের প্রশ্ন-তাহলে কেন পশ্চিমবঙ্গে কৃষি ও ক্ষুদ্র শিল্প বাঁচাতে রাজ্য সরকার ভর্তুকি দেবে না? কেন গৃহস্থে ২০০ ইউনিট পর্যন্ত বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সরকার দেবে না?
No comments