Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী স্বপ্নের লোক ভারতীয় জায়গা দখলের লড়াইয়ে গ্রেপ্তার ৩

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী স্বপ্নের লোক ভারতীয় জায়গা দখলের লড়াইয়ে গ্রেপ্তার ৩১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট স্বাধীনতার সাথেই  স্বাধীন রাজ্যের ক্ষমতায় এসে শপথ গ্রহণ করেছিলেন ডঃ প্রফুল্ল চন্দ্র ঘোষ। তিনি কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্প যা বর্তমান…

 



প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী স্বপ্নের লোক ভারতীয় জায়গা দখলের লড়াইয়ে গ্রেপ্তার ৩

১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট স্বাধীনতার সাথেই  স্বাধীন রাজ্যের ক্ষমতায় এসে শপথ গ্রহণ করেছিলেন ডঃ প্রফুল্ল চন্দ্র ঘোষ। তিনি কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্প যা বর্তমান রাজ্য সরকার কেন্দ্রের কাছ থেকে একের পর এক প্রথম পুরস্কার নিয়ে আসছেন। ধান চাষ, পুষ্প চাষ, মৎস্য চাষ গো-পালন মুরগী পালন এছাড়া বুনিয়াদি শিক্ষা ব্যবস্থা একই ছাদের তলায় হোমিওপ্যাথি এবং এলোপ্যাথি চিকিৎসার গবেষণাগার তৈরি করেছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সুতাহাটা থানার অন্তর্গত বাড় বাসুদেবপুর গ্রামে তৈরি করেছিলেন এলাকার মানুষদের নিয়ে লোক ভারতী ট্রাস্ট। তিনি সাইকেল চালিয়ে এই এলাকার  দুস্থ ছাত্র-ছাত্রীদের পঠন-পাঠনের জন্য স্কুলে স্কুলে গিয়ে খোঁজ নিতেন। তিনি প্রায় ৮৪ একর জায়গা মহিষাদল রাজবাহাদুরের কাছ থেকে কিনে এই প্রকল্পগুলি চালু করেছিলেন সেই জায়গা এখন ইতিহাস । সেই জায়গাকে সংরক্ষণ করে হেরিটেজ ঘোষণা করা একটি তার আবক্ষয় মূর্তি স্থাপন করা এই নিয়ে স্থানীয় মানুষজনের সহযোগিতা ডক্টর প্রফুল্ল চন্দ্র ঘোষ স্মারক কমিটি বর্তমান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে বারে বারে স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন। বর্তমান সরকার বিধানসভার গ্যালারিতে ১৯৫২ থেকে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রীদের ফটো গ্যালারী রেখেছেন কিন্তু যিনি ইংরেজ শাসনের অবসান ঘটিয়ে যিনি দায়িত্বে পালন করেছিলেন এবং তিনবার তিনি মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন সেই আট গ্যালারিতে ডঃ প্রফুল্ল চন্দ্র ঘোষ ব্যক্ত রয়েছেন। তার জন্য স্মারকলিপিও জমা দিয়েছেন। সেই জায়গার উপর বর্তমানে ২০০৩ সাল থেকে একটি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের স্কুল ডঃ ঘোষের সেই আবাস বাড়িতেই চলছে। অনেকটা জায়গায় বর্তমান রাজ্য সরকারের জলপ্রকল্প প্রাণী সম্পদ দপ্তর ওই জায়গাতেই এখন চলছে । কিন্তু ওই জায়গায় স্মারক কমিটির দাবি বিশেষ চাহিদা পণ্য ছেলেমেয়েদের জন্য চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত স্কুল চলে। তারপরে ওই ছেলেমেয়েরা অন্ধকারে হারিয়ে যায়। তারা উচ্চশিক্ষায় দরজা গড়ায় যেতে পারে না। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় প্রায় পাঁচটি এই ধরনের স্কুল রয়েছে । কিন্তু  মাধ্যমিক পর্যন্ত একটি বিদ্যালয় গঠন করা হোক অথবা পলিটেকনিক কলেজ করা  অথবা একটি হাসপাতাল তৈরি করার প্রস্তাব দিয়েছেন । বর্তমানে  হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ সেই জায়গা হস্তান্তর গ্রহণের পরিকল্পনা নিতেই বিতর্কে জড়িয়ে পড়লেন স্থানীয় গ্রামবাসী এবং বর্তমানে বিশেষ চাহিদা পণ্য ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুলের কর্তৃপক্ষ। স্কুলের ভিতরে যাওয়ার মুখেই স্থানীয় গ্রামবাসীদের বেড়া দেওয়াতেই পুলিশের সঙ্গে বচসা আর তার জেরে তিনজন গ্রেফতার।ধৃতদের নাম আব্দুল খলিল ওরফে বাদশা, রামপদ প্রধান এবং শেখ রফিক আলী। শুক্রবার ধৃতদের হলদিয়া মহকুমার আদালতে তোলা হবে।


No comments