হলদিয়া রিফাইনারি সিএসআর প্রকল্পে ১০০ টি স্কুলে বিভিন্ন সামগ্রী প্রদান!

হলদিয়া রিফাইনারি সিএসআর প্রকল্পে ১০০ টি স্কুলে বিভিন্ন সামগ্রী প্রদান!রাস্টায়ত  সংস্থার সিএসআর প্রকল্পে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ১০০ টি স্কুলের বিশেষ সামগ্রী তুলে দেওয়া হল। তারই সাথে ব্যাটারি চালিত ইলেকট্রনিক্স অত্যাধুনিক বিশেষ চ…

 

হলদিয়া রিফাইনারি সিএসআর প্রকল্পে ১০০ টি স্কুলে বিভিন্ন সামগ্রী প্রদান!

রাস্টায়ত  সংস্থার সিএসআর প্রকল্পে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ১০০ টি স্কুলের বিশেষ সামগ্রী তুলে দেওয়া হল। তারই সাথে ব্যাটারি চালিত ইলেকট্রনিক্স অত্যাধুনিক বিশেষ চাহিদা পণ্য মানুষদের হাতে গাড়ি তুলে দেওয়া হয়, ইলেকট্রনিক্স স্টীট। এছাড়া বিভিন্ন স্কুলকে ল্যাপটপ অত্যাধুনিক বাথরুম , স্মার্ট ক্লাস বিভিন্ন সরঞ্জাম, কয়েকটি থানা মহিলা পুলিশদের জন্য অত্যাধুনিক টয়লেট সামগ্রী তুলে দেওয়া হয় স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের হাতে। আজকের এই সময় উপস্থিত ছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শাসক পূর্ণেন্দু মাজী, পুলিশ সুপার সৌম্যদীপ ভট্টাচার্য, জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক বিভাষ রায়, হলদিয়া মহকুমার শাসক সুপ্রভাত চট্টোপাধ্যায় এ ছাড়া হলদিয়া রিফাইনারি বিভিন্ন আধিকারিকবৃন্দ। আজকের এই সভায় জেলাশাসক স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সচেতন করলেন। তিনি বলেন নতুন প্রজন্মকে তাদের জীবনের সুন্দর উপহার দিতে পারে কেবলমাত্র শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ। বিশেষ করে জোর দিলেন প্লাস্টিক ব্যবহারের উপর যত্রতত্র প্লাস্টিক ফেলে দেওয়া হয় এবং যারা বিশেষ করে এই ধরনের কাজ করে শিক্ষিত সম্প্রদায়ের মানুষ। তাদেরকে সচেতন হতে বললেন নতুন প্রজন্মকে যদি আমরা এখনই সঠিক পথে না দেখাতে পারি তাহলে আগামী   দিনে আমাদের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত অন্ধকার তাই সমাজের অগ্রণী ভূমিকা কেবলমাত্র শিক্ষক মহাশয় গন নিতে পারে। তিনি আরো বলেন হেলমেট না পরায় এক্সিডেন্ট এর মৃত্যুর হার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সব থেকে বেশি। হেলমেট পরা এবং রাস্তায় সুনিশ্চিত নিরাপদে গাড়ি চালানো সবকিছুই ছোট শিশুরাই পারে তাদের পরিবারের সকলকে সচেতন করতে। তাই সকল শিশুদের দ্বারাই প্রচার করা যায়। আজকের এই সভায় উপস্থিত ছিলেন হলদিয়া রিফাইনারি এক্সিকিউটিভ হেড অতনু সান্যাল সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।