মাধ্যমিকে ৬৯৪ পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে অনুভব ও সৌম্য, নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে যা জানাল তারা..চলতি বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলপ্রকাশের পর দেখা গিয়েছে পাশের হারের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে জেলা। এমনকী মেধাতালিকাতেও সবচেয়ে বেশি রয়েছে মালদয় জেলার প…
মাধ্যমিকে ৬৯৪ পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে অনুভব ও সৌম্য, নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে যা জানাল তারা..
চলতি বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলপ্রকাশের পর দেখা গিয়েছে পাশের হারের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে জেলা। এমনকী মেধাতালিকাতেও সবচেয়ে বেশি রয়েছে মালদয় জেলার পরীক্ষার্থী।
চলতি বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলপ্রকাশের পর দেখা গিয়েছে পাশের হারের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে জেলা। এমনকী মেধাতালিকাতেও সবচেয়ে বেশি রয়েছে জেলার পরীক্ষার্থীরাই। এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধাতালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের আদৃত সরকার। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অনুভব বিশ্বাস ও সৌম্য পাল। তাদের প্রাপ্ত নম্বর(৬৯৪)। অনুভব মালদহের রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের ছাত্র। বাবা অরূপ কুমার বিশ্বাস বেসরকারি ওষুধ বিপণন সংস্থার আঞ্চলিক ম্যানেজার। মা রিমা বিশ্বাস গৃহবধূ। মা-বাবার সঙ্গে এই মুহূর্তে দিল্লিতে রয়েছে অনুভব। বেসরকারি সংস্থায় প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। লক্ষ্য চিকিৎসক হওয়া। ক্লাসে বরাবরই প্রথম হত সে। দশম শ্রেণিতেও তার রোল নম্বর ছিল ১। গোয়েন্দা গল্প পড়তে ও ক্রিকেট খেলতে ভালোবাসে। প্রিয় গোয়েন্দা চরিত্র শার্লক হোমস। প্রিয় ক্রিকেটার অস্ট্রেলিয়ার স্টিভেন স্মিথ। মোবাইল ব্যবহার করত দিনে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা। তবে সেটা শুধুই পড়াশোনার জন্য।
অনুভবের বক্তব্য এই সাফল্যের পিছনে রয়েছে তার স্কুল মালদহ রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের ভূমিকা। মা-বাবা এবং প্রধান শিক্ষক স্বামী তাপহরানন্দজীর সাহায্য ছাড়া এই ফল সম্ভবই ছিল না। আরও দুই বন্ধু মেধা তালিকায় স্থান পাওয়ায় উচ্ছ্বসিত অনুভব।
দ্বিতীয় স্থানে থাকা সৌম্য পাল বাঁকুড়া বিষ্ণুপুর হাইস্কুলের ছাত্র। তার বাবার নাম বংশীধর পাল, দুর্গাপুরে একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত। মায়ের নাম রূপালি পাল। তিনি গৃহবধূ। সৌম্য বংশীধরবাবুর কনিষ্ঠ সন্তান। সৌম্যের এই ফলাফলে খুশি পরিবারের সদস্যরা। সে জানিয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করতে চায়। আইআইটি থেকে পড়াশোনা করতে চায়।
No comments