Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

বাংলা নববর্ষের শুরুতেই ভেঙে ফেলা হলো মন্দির?

বাংলা নববর্ষের শুরুতেই ভেঙে ফেলা হলো মন্দির?নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাতে রাজ্যে "বাংলা দিবস" পালন হচ্ছে তারই সাথেই বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ব্যবসায়ীগন  সকলে নববর্ষের বিভিন্ন মন্…

 




বাংলা নববর্ষের শুরুতেই ভেঙে ফেলা হলো মন্দির?

নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাতে রাজ্যে "বাংলা দিবস" পালন হচ্ছে তারই সাথেই বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ব্যবসায়ীগন  সকলে নববর্ষের বিভিন্ন মন্দিরের পূজো দিয়ে তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসা হালখাতা  শুরু করেন। নববর্ষের প্রাক্কালে শিল্পশহর হলদিয়া ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ভেঙে ফেলা হলো হনুমানজীর মন্দির। সূত্রে জানা যায়, হনুমান জয়ন্তী পূর্ণ লগ্নে ওই এলাকার মানুষজন অস্থায়ীভাবে হনুমানজিকে নিয়ে এসে পূজা অনুষ্ঠান করেছিলেন। সেই অস্থায়ী পূজো মণ্ডপ ভেঙ্গে ফেলা হল। সময় করে অস্থায়ী পূজো মণ্ডপ ভেঙ্গে নিতো। কিন্তু তার আগেই বছরের শুরুতেই সেই পূজা মন্ডপ ভেঙে দিল হলদিয়া পোর্ট ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বন্দর। এই নিয়ে এলাকায় যেমন অস্থিরতা শুরু হয়েছে ঠিক তেমনি ভাবেই সাধারণ মানুষের মধ্যে গুঞ্জনও শুরু হয়।। প্রথমেই রটে যায় সাম্প্রদায়িকভাবে এই পুজো মণ্ডপ টি ভাঙ্গা হচ্ছে। আর সে কারণেই চাঞ্চল ও সৃষ্টি হয় ওই এলাকায়। হলদিয়া পৌরসভার অন্তর্গত ২২ নম্বর ওয়ার্ড হলদিয়া থানার অন্তর্গত পীতাম্বরচক এলাকায় অস্থায়ী মণ্ডপ করে পূজার্চনা শুরু করেছিলেন ওই এলাকার মানুষজন বছরের শুরুতেই  ১লা বৈশাখ হলদিয়া বন্দর কর্তৃপক্ষ সেই পুজো মণ্ডপটি ভেঙে দিয়েছে। তবে এই নিয়ে ভারতীয় মজদুর সংঘ রাজ্য সভাপতি  প্রদীপ বিজলী বলেন। অস্থায়ী মণ্ডপ সরিয়ে নেওয়া হতো কিন্তু তার আগেই বাঙালি বৎসরের প্রথম দিন মন্ডপ ভেঙে  না দিলেই পারতো। উদ্যোক্তাদের বললে সরিয়ে নিতো। তিনি আরো বলেন কোথাও যেন রাজনৈতিক গন্ধ পাওয়া যায় সারা রাজ্যের সাথে জেলাতে বিভিন্ন জায়গায় হনুমান জয়ন্তীতে যেভাবে এবারে বাংলার মানুষ হনুমান জয়ন্তী পালনের উৎসাহ তা হয়তো শাসক দলের চোখে খারাপ লেগেছে। আর সেজন্যই প্রশাসনকে দিয়ে এই পুজো মন্ডপ ভেঙে দিয়েছে। হলদিয়া বন্দর ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী পোটের অনেক জায়গায় পড়ে রয়েছে বিভিন্ন জায়গায় মন্দির হয়েছে সেগুলোকে দেখতে পেল না। অস্থায়ী একটি মণ্ডপকে ভেঙে দেওয়া হল। যে বা যারা করেছেন সংশ্লিষ্ট পুজো কমিটিতে না জানিয়ে এ কাজ করা কখনোই ঠিক হয়নি বলে তিনি জানালেন।

No comments