চৈত্র মাসে জেলার বিভিন্ন ফুলবাজারগুলিতে ফুল অবিক্রি! ফুল থেকে উপজাত সামগ্রী তৈরীর কারখানার নির্মাণের দাবীকালবৈশাখীতে ফুলের পাপড়িতে জল ঢুকে নষ্ট হয়েছে ফুলের পাপড়ি। সে কারণে ফুলে দাগ এসে গিয়েছে। জেলার দেউলিয়া,কোলাঘাট সহ বিভিন্…
চৈত্র মাসে জেলার বিভিন্ন ফুলবাজারগুলিতে ফুল অবিক্রি!
ফুল থেকে উপজাত সামগ্রী তৈরীর কারখানার নির্মাণের দাবী
কালবৈশাখীতে ফুলের পাপড়িতে জল ঢুকে নষ্ট হয়েছে ফুলের পাপড়ি। সে কারণে ফুলে দাগ এসে গিয়েছে। জেলার দেউলিয়া,কোলাঘাট সহ বিভিন্ন ফুলবাজারগুলিতে আজ ছিল ফুল অবিক্রী। পাশাপাশি চৈত্র মাসে বিয়ের লগন না থাকায় ফুল বিক্রি হচ্ছে না। সবমিলিয়ে দেউলিয়া,কোলাঘাট সহ বিভিন্ন ফুলবাজার সংলগ্ন স্থানে ফুল ফেলে দিতে বাধ্য হচ্ছে ফুলচাষীরা। সারা বাংলা ফুলচাষী ও ফুলব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক বলেন,গরম পড়ে যাওয়ার কারণে এমনিতেই ফুলের উৎপাদন বেশি, তার উপর কালবৈশাখীতে গাঁদা সহ পাপড়িযুক্ত বিভিন্ন ফুলের পাপড়ির মধ্যে জল ঢুকে গিয়ে পাপড়ি পচে গিয়ে ফুলে দাগ এসে গিয়েছে, সে কারণে ফুল বিক্রি হচ্ছে না। অন্যদিকে চৈত্র মাসে বিয়ের কোন লগণ না থাকায় বাজারে ফুলের একেবারে চাহিদা নেই বললেই চলে। সব মিলিয়ে চাষীদের মাথায় হাত। এমনিতেই ফুল উৎপন্ন করতে রাসায়নিক সার,কীটনাশক, চারা বা বীজ প্রভৃতি ক্ষেত্রে খরচ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। তার উপর ফুলের দাম না থাকায় চাষিরা বর্তমানে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। নারায়ণবাবু বলেন,এই অবিকৃত ফুল থেকে রং,আবির তৈরীর বন্দোবস্ত থাকলে চাষিরা একেবারে ক্ষতির মুখে পড়তো না, কিছুটা দাম পেত। কিন্তু এ রাজ্যে তার কোন পরিকাঠামো নেই। অবিলম্বে ফুল থেকে উপজাত সামগ্রী তৈরীর কারখানা নির্মাণ সহ ফুলকে কৃষিপণ্য হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবিতে ৫ ই মার্চ দিল্লিতে কেন্দ্রীয় কৃষি ও কৃষক কল্যান দপ্তরের মন্ত্রীকে দিয়েছি।
No comments