Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

সোয়াদিঘী খালের মাটি বিক্রি করার পোর্টাল এখনো চালু না হওয়া ও বনসৃজনের গাছ না কাটায় ফের সংস্কারের কাজ বন্ধের মুখে!

সংস্কারের পর সোয়াদিঘী খালের মাটি বিক্রি করার পোর্টাল এখনো চালু না হওয়া ও বনসৃজনের গাছ না কাটায় ফের সংস্কারের কাজ বন্ধের মুখে!        সোয়াদিঘী খাল সংস্কারের মাটি বিক্রি করার জন্য খনিজ দপ্তরের অধীনস্থ ওয়েস্ট বেঙ্গল মিনারেল ডেভেলা…

 


সংস্কারের পর সোয়াদিঘী খালের মাটি বিক্রি করার পোর্টাল এখনো চালু না হওয়া ও বনসৃজনের গাছ না কাটায় ফের সংস্কারের কাজ বন্ধের মুখে!

 

        সোয়াদিঘী খাল সংস্কারের মাটি বিক্রি করার জন্য খনিজ দপ্তরের অধীনস্থ ওয়েস্ট বেঙ্গল মিনারেল ডেভেলাপমেন্ট ট্রেডিং কর্পোরেশন লিমিটেড  (ডব্লিউ.বি.এম.ডি.টি.সি.এল.)কর্তৃপক্ষ এখনো পোর্টাল চালু করেনি। সে কারণে খাল সংস্কারের মাটি খাল থেকে সরানো যাচ্ছে না। অন্যদিকে খালের ভেতরে যে বনসৃজনের গাছ রয়েছে,তাও এখনো কেটে সরানো হয়নি। ফলস্বরূপ খাল সংস্কারের কাজ ফের বন্ধের মুখে। বিষয়টি নিয়ে সোয়াদিঘী খাল সংস্কার সমিতির পক্ষ থেকে জেলা সেচ ও প্রশাসন এবং WBMDTCL দপ্তরে দরবার করা হয়েছে । 

           ২২ কি.মি. দীর্ঘ সোয়াদিঘী খাল সংস্কারের ওয়ার্ক অর্ডার দিয়েছিল WBMDTCL কর্তৃপক্ষ গত আগষ্ট মাসে। পাঁশকুড়ার কংসাবতীর নদীবাঁধ ভেঙে বন্যার জল ওই খাল দিয়ে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত বের হওয়ায় জানুয়ারী মাসের মাঝামাঝি নাগাদ খাল সংস্কারের কাজ শহীদ মাতঙ্গিনী ব্লকের কাখর্দা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় শুরু হয়। শুরুতেই খালের ভেতরে থাকা অবৈধ কাঠামো না সরানোয় ও বনসৃজনের গাছ না কাটার পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় ১৫ দিন কাজ বন্ধ ছিল। এরপর জেলা প্রশাসন এক উচ্চপর্যায়ের মিটিংয়ে ওই ব্যাপারে সদর্থক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় খালের কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু ডব্লিউবিএমডিসিএল কর্তৃপক্ষ পোর্টাল চালু না করায় কাজ যে কোন সময় ফের বন্ধ হওয়ার মুখে। 

        বিষয়টি নিয়ে সোয়াদিঘী খাল সংস্কার সমিতির পক্ষ থেকে সম্প্রতি সেচ দপ্তরে এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার,ডব্লিউবিএমডিটিসিএল এর ম্যানেজার ও জেলা প্রশাসনের সাথে দেখা করে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। 

           সমিতির উপদেষ্টা তথা পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বন্যা ভাঙন প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক ও সমিতির সম্পাদক মধুসূদন বেরা বলেন,আগামী বর্ষা শুরু হতে আর সাড়ে তিন/চার মাস বাকী। মাত্র ৪/৫ টি মেসিন কাজ করছে। আগামী বর্ষার পূর্বে পূর্ণাঙ্গ খাল সংস্কার করা হবে কিনা,সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। আমরা আধিকারিকদের খালটিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে একসঙ্গে কাজ করার দাবী জানিয়েছে। এখনই উপরোক্ত সমস্যার সমাধান না করা হলে সমিতি বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে। 

No comments