Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

নদী,জল,মাছ বাঁচানোর জীবিকা বাঁচাতে সরব হয়েছেন সুতাহাটা,মহিষাদল এলাকার কয়েক হাজার মৎস্যজীবী

নদী,জল,মাছ বাঁচানোর জীবিকা বাঁচাতে সরব হয়েছেন সুতাহাটা,মহিষাদল এলাকার কয়েক হাজার মৎস্যজীবী
নদী,জল,মাছ বাঁচানোর জীবিকা বাঁচাতে সরব হয়েছেন সুতাহাটা,মহিষাদল এলাকার কয়েক হাজার মৎস্যজীবী । নতুন নৌকার রেজিস্ট্রেশন, পরিচয়পত্র প্রদান…

 


নদী,জল,মাছ বাঁচানোর জীবিকা বাঁচাতে সরব হয়েছেন সুতাহাটা,মহিষাদল এলাকার কয়েক হাজার মৎস্যজীবী


নদী,জল,মাছ বাঁচানোর জীবিকা বাঁচাতে সরব হয়েছেন সুতাহাটা,মহিষাদল এলাকার কয়েক হাজার মৎস্যজীবী । নতুন নৌকার রেজিস্ট্রেশন, পরিচয়পত্র প্রদান, জাহাজের প্রপেলারে কেটে যাওয়া মাছধরা জালের ক্ষতিপূরণ পাশাপাশি তারা সরকারি সুযোগ সুবিধার দাবি তুলেছেন ।

ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন

https://youtu.be/zqofz4-Y9xc

 ফ্রেজারগঞ্জ থেকে ফারাক্কা মৎস্যজীবী অধিকার যাত্রার নৌকা নদী পথে বিভিন্ন জায়গা ঘুরে এদিন হুগলি নদীর বেগুনাবেড়িয়া এবং গেঁওখালি নদীকূলে এসে পৌঁছায় । বেগুনাবেড়িয়ায় মৎস্যজীবী সংগঠনের নেতা বাপি পাত্রের নেতৃত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয় । বাপি পাত্র জানিয়েছেন,"আমরা সুতাহাটার প্রত্যন্ত এলাকার মৎস্যজীবী । আমরা বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি । আমাদের এই এলাকার বহু মৎস্যজীবীর নৌকার এখনো পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পায়নি । নদীতে চলাচলকারি জাহাজে জাল ছিঁড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বহু মৎস্যজীবী । সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে আজও তারা বঞ্চিত আছেন । সরকার বাঁদরের কাছে আমাদের বিশেষ অনুরোধ মৎস্যজীবীদের এই সমস্ত সমস্যার কথা তারা যেন গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করেন  । সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন ।" পূর্ব মেদিনীপুর মৎস্যজীবী ফোরামের স্থানীয় সদস্য আকবর মল্লিক, সঞ্জীব কালসা, শ্যামাপ্রসাদ মিস্ত্রি, শেখ মেহেবুব সহ অন্যান্য মৎস্যজীবীরাও একই দাবি তুলেছেন । সরকারের কাছে বারবার এই সমস্ত সমস্যার কথা জানিয়েও কোন সুরাহা হয়নি কেন । সেই ক্ষোভও তাঁরা উগরে দিয়েছেন । এদিন এই মৎস্যজীবী অধিকার যাত্রা কর্মসূচির পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত অভিযান শেষ হয় মহিষাদলের গেঁওখালিতে । দক্ষিণবঙ্গ মৎস্যজীবী ফোরামের সভাপতি দেবাশীষ শ্যামল জেলার মধ্যে এই অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছেন । তিনি বলেন,"প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করে মৎস্যজীবীরা টিকে রয়েছেন টিকে আছেন । কিছু মৎস্যজীবী সরকারি নিয়মের আওতায় থাকলেও এখনো পর্যন্ত জেলার কয়েক হাজার মৎস্যজীবী আবেদন জানিয়েও সরকারি খাতায় তাদের নাম তোলার জন্য আবেদন রেখেছেন । নতুন বহু নৌকার মালিক রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আবেদন রেখেছেন । নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জাহাজের দ্বারা জাল ছাড়াতে ক্ষতির শিকার হয়েছেন বহু মৎস্যজীবী । সরকারি অনুদান থেকেও বঞ্চিত হয়েছেন তাদের অনেকেই । তাদের জন্য আবার লড়াই করছি । আশা করি সরকারের তরফ থেকে আমরা সহযোগিতা পাব ।" কলকারখানার দূষিত জল নদীতে পড়ছে । তার থেকে জল দূষণ ঘটছে, মাছ মরছে । শুধু তাই নয়, মৎস্যজীবীরা তাদের নাগালের মধ্যে মাছ পাচ্ছেন না । দূষিত জলের জন্য মাছেরা নিরাপদ দূরত্বে চলে যাচ্ছে । এ কারণে হলদি, হুগলি, রূপনারায়ণে মাছের সংখ্যা কমছে । এমন দাবি তুলে নদীর জল দূষণের প্রতিবাদে মুখর হয়েছেন মৎস্যজীবীরা । সেজন্য তারা রাজ্য পরিবেশ দপ্তরের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন ।

No comments