মহিষাদল বিধানসভায় নমামী গঙ্গে কর্মসূচিগঙ্গা নদীর দূষণ রুখতে নবমী গঙ্গে কর্মসূচি পালিত হচ্ছে তারা ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায়।
সারা পৃথিবীর তিন ভাগ জল একভাগ স্থল। নদীর ধারে গড়ে ওঠা শিল্পাঞ্চলের আবর্জনায় নদীতে ফেলে নদীর জল দূষণ …
মহিষাদল বিধানসভায় নমামী গঙ্গে কর্মসূচি
গঙ্গা নদীর দূষণ রুখতে নবমী গঙ্গে কর্মসূচি পালিত হচ্ছে তারা ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায়।
সারা পৃথিবীর তিন ভাগ জল একভাগ স্থল। নদীর ধারে গড়ে ওঠা শিল্পাঞ্চলের আবর্জনায় নদীতে ফেলে নদীর জল দূষণ হয় ।তারপরেই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় বন্যার জন্য হচ্ছে নদীর দূষণ।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
https://youtu.be/ruIoghDjpiY
নদীতে যাতে কোন রকমের বর্জ্য পদার্থ অর্থাৎ শিল্পীর বর্জ্য জল গিয়ে কৃষি কার্যের প্রবল ক্ষতি করে থাকে এবং তার সাথেই নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয় বিভিন্ন পশুর মৃতদেহ এবং ঘনবসতি এলাকায় শিল্পের বর্জ্য পদার্থ গঙ্গাকে দূষিত করে থাকে।মা গঙ্গাকে পরিষ্কার রাখা একে অপরের সকলেরই এগিয়ে আসা দরকার। নমামী গঙ্গে নামে এই সুসংহত গঙ্গা সংরক্ষণ অভিযান চালু করে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই কর্মসূচি অনুযায়ী গঙ্গা নদীর দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও নদীর পুনরুজ্জীবন লক্ষ্যে চালু হয় সুসংহত গঙ্গা সংরক্ষণ অভিযান এই প্রকল্প।
বিজ্ঞাপন-
গ্রামাঞ্চলে নর্দমা বাহিত হয়ে কঠিন তরল বর্জ্য নদীতে পড়ে দূষণ হয় তাছাড়া শৌচাগার নির্মাণ, নদীর ধারে শ্মশান নির্মাণ। বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে শ্মশান গুলির আধুনিকরণ এবং পুনর্গঠন করে নদীর ঘাট গুলি মেরামত আধুনিকরণ নির্মাণের মাধ্যমে মানুষ ও নদীর মধ্যে ব্যবহারিক সম্পর্ক উন্নয়ন ঘটানো । পৌর ও শিল্প সংস্থা থেকে দূষিত বর্জ্য পদার্থের নদীতে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা। নদীর কে বাঁচাতে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। ৩০ সেপ্টেম্বর মহিষাদল ব্লকে নাটশাল ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে গেঁওয়াখালী লঞ্চঘাটে পালিত হয় নমামী গঙ্গে স্বচ্ছতাই সেবা কর্মসূচি। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিধানসভার সদস্য মহিষাদল বিধানসভার বিধায়ক তিলক কুমার চক্রবর্তী, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মহিষাদল রাজ কলেজ পরিবেশবিদ অধ্যাপক শুভময় দাস, ছিলেন মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শিউলি দাস, মহিষাদল ব্লকের উন্নয়ন আধিকারিক সত্যানন্দ সেনাপতি, পঞ্চায়েত সমিতির স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ তরুণ কান্তি মন্ডল, নাটশাল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান শিবপ্রসাদ বেরা সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান শিবপ্রসাদ বেরা জানিয়েছেন এই কর্মসূচির সাথে বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা গেঁওয়াখালি লঞ্চঘাটেই অনুষ্ঠিত হয়। তিনি জানান আগামী দিনের কর্মসূচি হিসেবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন প্রতিটি গঙ্গাঘাটে, গঙ্গা আরতি হবে।
No comments